ঢাকা, বুধবার, ১১ বৈশাখ ১৪৩১, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

জলবায়ু ও পরিবেশ

বিপন্ন তালিকায় ‘নাপতে কৈ’

পানিপূর্ণ কৃষিজমিতে কীটনাশকের যথেচ্ছ ব্যবহার, শিল্পায়নের ফলে পানিদূষণ, জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে অতিরিক্ত মৎস্য আহরণ এবং পরিবেশের

লাউয়াছড়ায় এমপি শহীদের পোস্টার, সমালোচনার ঝড়

‘পর্যটনকে আকর্ষণ করার রূপকার’ সম্বলিত ব্যানার লাগিয়ে নিজেই নিজের রূপে কালিমা লেপন করছেন, এমন সমালোচনায় মুখর পর্যটকরা।  

লাউয়াছড়ায় বিজিবি’র বৃক্ষরোপণ

বিজিবি শ্রীমঙ্গল সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল মো. আশরাফুল ইসলাম একটি কদম ফুলের চারা লাগিয়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।

থাই ‘মোরা’র পর এবার বাংলাদেশি ‘অক্ষি’

সম্ভাব্য তাণ্ডব চালিয়ে ঘূর্ণিঝড়গুলো বিদায় নিলেও এর ভয়াবহতা থেকে বাদ যান না উপকূলবাসী। বরং ঘুরে দাঁড়িয়ে পরবর্তী ঝড় থেকে বাঁচার

আশ্রয় কেন্দ্রে পানি খেয়ে রোজা!

তাজুল ইসলাম বলেন, ঘুর্ণিঝড় 'মোরা' থেকে রেহাই পেতে সোমবার (২৯) মে দিনগত রাত ৯টার দিকে এ আশ্রয় কেন্দ্রে আসেন পরিবার-পরিজন সহ। সন্ধ্যা

কক্সবাজার ছুঁয়েছে মোরা, দাবি স্থানীয় আবহাওয়া অফিসের

কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, ঝড়টি ৪৬ কিলোমিটার গতিতে কক্সবাজার উপকূল অতিক্রম করছে। তবে টেকনাফ ও

ঢাকার সঙ্গে মিল নেই কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের

একই সময়ে বিশেষ বুলেটিনে কেন্দ্রীয় আবহাওয়া অফিস জানায়, ঘূর্ণিঝড়টি ভোর ৬টার দিকে কক্সবাজার-কুতুবদিয়া হয়ে ভূ-ভাগের ওপর চলে যাবে। দুই

কক্সবাজারের দেড়শ’ কিলোমিটারের মধ্যে ফুঁসছে মোরা

সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে চারটার দিকে আবহাওয়া অধিদফতরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। কক্সবাজারে সমুদ্রে বাতাসের

নিরাপদ আশ্রয়ে সোয়া তিন লাখ মানুষ

স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তায় সরকারের নিবন্ধিত স্বেচ্ছাসেবকরা সোমবার (২৯ মে) সন্ধ্যা থেকে উপদ্রুত এলাকার লোকজনকে নিরাপদে সরিয়ে

ফুঁসে উঠছে সাগর

কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ নাজমুল হক বাংলানিউজকে জানান, বাতাসের গতিবেগ বাড়ছে। এর সঙ্গে সাগরের ঢেউয়ের উচ্চতাও বাড়ছে।

‘অবস্থা সুবিধার মনে হচ্ছে না’

কক্সবাজার শহরে যানবাহন চলাচল একেবারে নেই বললেই চলে। গভীর রাত পর্যন্ত মানুষের আনাগোনায় মুখর থাকে যে শহর, সেখানে এখন প্রায় সুনসান

রাত যতো গভীর হচ্ছে, আশ্রয়কেন্দ্রে ভিড় ততো বাড়ছে

সোমবার (২৯ মে) রাত সাড়ে ১২টার দিকে জেলা প্রশাসনের কন্ট্রোলরুম থেকে সর্বশেষ এ তথ্য জানা গেছে। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি)

দুর্যোগপূর্ব পরিস্থিতি দেখতে মধ্যরাতে মাঠে জেলা প্রশাসক

সোমবার (২৯ মে) দিনগত রাত ১২টার পর তিনি নগরীর উপকূলীয় এলাকা ও ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড় পরিদর্শনে বেরিয়েছেন বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসনের

আশ্রয়কেন্দ্রে তালা, ফিরে যাচ্ছে মানুষ

কিন্তু সোমবার রাত দশটায় পতেঙ্গার লালদিয়ার চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্রে গিয়ে দেখা গেছে এর উল্টো চিত্র। তিনতলা

আরো এগিয়ে এসেছে মোরা, বাতাসের বেগ ১১৭ কিমি

এমন পরিস্থিতিতে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে ১০ নম্বর এবং মংলা ও পায়রা বন্দরে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত বহাল রাখা হয়েছে। উপকূলে এবার ১০

ঝালকাঠিতে ৪৫ বরিশালে ২৩৬ সাইক্লোন সেন্টার প্রস্তুত

সোমবার (২৯ মে) উভয় জেলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির জরুরি বৈঠকে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়। একই সঙ্গে উভয় জেলায় জরুরি কন্ট্রোলরুমও খোলা

চট্টগ্রাম এয়ারপোর্ট স্বাভাবিক

রাত ৮টার পর চট্টগ্রামের শাহ আমানত এয়ারপোর্টে নেমেছে মধ্যপ্রাচ্য থেকে আসা এয়ার এরাবিয়া ও ওমান এয়ারের ফ্লাইট। কক্সবাজারের অপর

জোয়ারেই বেশি ভয়

এ অবস্থায় উপকূলে ধ্বংস ও  ক্ষয়ক্ষতি বেড়ে যাবে বহুগুণে। ভূ-ভাগের প্রায় ২শ’ কিলোমিটার উজান পর্যন্ত চলে আসবে জোয়ারের পানি।

প্রচণ্ড গরমে শীতল লাউয়াছড়া

সূর্যের রশ্মি যেনো শরীরে এসে সুচের মতো বিধছে। রাস্তায় বেরোনো দায়। তাপদাহের কারণে জীবন প্রায় ওষ্ঠাগত। এমন সময় লাউয়াছড়া উদ্যানের

ভাঙন আতঙ্কে বউ-পোলাপান নিয়া কষ্টে আছি

নদী আমাগো পাছ ছাড়ে না, বসতবাড়ি সব নদীতে গেইলেও ভাঙনের আতঙ্ক আমগো পাছ ছাড়ে না। বউ-পোলাপান নিয়া খুব কষ্টের মধ্যে আছি। এহন অন্যের জমিত

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন