ক্রিকেট
শরীরে তখনও ক্লান্তির ছাপ স্পষ্ট। তবে তামিম ইকবাল এমন আনন্দের সময়ে সেটাকে তুচ্ছই করলেন। আশিদা ফার্নান্দোর আগের বলে দারুণ এক চার
ব্যাট করতে নেমে মুশফিকুর রহিমকে সঙ্গ দিয়ে দারুণ জুটি গড়েন লিটন। ৮ চারে ৯৭ বলে অর্ধশতক পূর্ণ করেন তিনি। অপরপ্রান্তে থাকা মুশফিক দুই
দক্ষিণ আফ্রিকায় ওয়ানডেতে হয়েছিলেন সিরিজ সেরা। তাসকিন আহমেদ দেখিয়েছিলেন বাংলাদেশের পেস বোলিং বিভাগটা এগিয়ে নিতে তৈরি তিনি।
টেস্ট ক্যারিয়ারে ৫০০০ রান থেকে মাত্র ৬৮ রান দূরে তামিম ইকবাল। ১৩৩ রান নিয়ে চা বিরতিতে যান বাংলাদেশি এই ওপেনার। এর আগে চোট পাওয়ার
'কনকাশন সাব' হিসেবে মাঠে নেমে বাজিমাত করলেন কাসুন রাজিথা। নিজের প্রথম ওভারে নাজমুল হোসেন শান্তকে বিদায় করেছিলেন এই লঙ্কান
চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিনে শরিফুল ইসলামের বলে আঘাত পেয়েছিলেন লঙ্কান ক্রিকেটার বিশ্ব ফার্নান্ডো। শরিফুলের একটি বল আঘাত হানে
দারুণ এক ফিফটির পর ইনিংসটাকে আরও বড় করতে পারলেন না মাহমুদুল হাসান জয়। ক্যারিয়ারের মাত্র দ্বিতীয় টেস্ট ফিফটি পাওয়া এই ডানহাতি
দ্বিতীয় দিনের শেষ আর তৃতীয় দিনের শুরু, দুটোকেই এক বিন্দুতে মিলিয়ে দিলেন তামিম ইকবাল ও মাহমুদুল হাসান জয়। রানের ফোয়ারা ছুটিয়ে
তামিম ইকবালের পর সকালের সেশনেই ফিফটির দেখা পেলেন আরেক ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়। অন্যদিকে তামিম নিজে ছুটছেন সেঞ্চুরির দিকে। দুজনের
দ্বিতীয় দিন শেষে অবিচ্ছিন্ন থাকা তামিম ইকবাল ও মাহমুদুল হাসান জয়ের জুটিতে আজ সকালটা স্বস্তিতে শুরু হলো বাংলাদেশ। এরইমধ্যে ফিফটি
ম্যাচটা দিল্লি ক্যাপিটালস হেরে গেলে বেশ চিন্তামুক্তই হয়ে যেতে পারত রয়েল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। তখন কেবল নিজেদের কাজটা
দেড় বছর পর দলে ফিরেছেন। প্রথম ইনিংসেই নিয়েছেন ছয় উইকেট। প্রশংসার স্তুতিটা তাই নাঈম হাসানের জন্যই বরাদ্দ। বাকিদের সঙ্গে তার
রিভিউ নেওয়া নিয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটে সমালোচনা অনেকদিনের। চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম দিনে দুটি রিভিউ নিয়েও ব্যর্থ হয় বাংলাদেশ।
সালমা খাতুনের একাই যাওয়ার কথা ছিল নারীদের আইপিএল খ্যাত উইমেনস টি-টোয়েন্টি চ্যালেঞ্জে। পরে উদ্বোধনী ব্যাটার শারমিন আক্তার
গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে খেলেছেন সর্বশেষ ম্যাচ। চট্টগ্রাম টেস্টেও সুযোগ পাওয়ার সম্ভাবনা ছিল কম। তবে ভাগ্য খুলে যায় মেহেদী হাসান
প্রথম দিন যেখানে থেকে শেষ করেছিলেন ঠিক সেখান থেকেই যেন শুরু নাঈম হাসানের। চট্টগ্রাম টেস্টর প্রথমদিন দুই উইকেট নেওয়ার পর পরের দিন
দেশ ভিন্ন, ভিন্ন ভাষাও। তবুও তাদের জনের বেশ মিল। দুই জনই সমর্থক। তবে ভিন্ন দলের। মাঠের ক্রিকেটে দুই দল প্রতিপক্ষ হলেও তারা দুই জনই
চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিনে এক রানের আক্ষেপে পুড়তে হলো অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসকে। ডাবল সেঞ্চুরি থেকে মাত্র এক রানের দূরত্বে নাঈম
প্রায় চার সেশন রোদে জ্বলেছেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস। তীব্র গরমে লড়েছেন প্রতিপক্ষ বোলারদের সামনে। শেষে এসে তিনি পুড়লেন আক্ষেপের
সাকিব আল হাসান অফব্রেক বল করবেন, এটাই স্বাভাবিক। তার বলে এমনিতে টার্ন খুব একটা নেই। বোলিংয়ের সবচেয়ে বড় শক্তিটা মাথা খাটানো,
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন