ঢাকা, সোমবার, ১৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ২৭ মে ২০২৪, ১৮ জিলকদ ১৪৪৫

জাতীয়

গোপালগঞ্জ পৌরসভায় কাউন্সিলর নির্বাচিত হলেন যারা

ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৬৩৯ ঘণ্টা, জুন ১৭, ২০২২
গোপালগঞ্জ পৌরসভায় কাউন্সিলর নির্বাচিত হলেন যারা

গোপালগঞ্জ: গোপালগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে বিজয়ী হলেন যারা।  

জেলা রিটারনিং কর্মকর্তা মো. হাবিবুর রহমান তাদের বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করেছেন।

১ নম্বর ওয়ার্ডে জোবায়ের ইসলাম ঝন্টু পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৪৮ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. শামীম খান টেবিল ল্যাম্প প্রতীকে পেয়েছেন ৭৯৪ ভোট।

২ নম্বর ওয়ার্ডে মো. আলিমুজ্জামান বিটু পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ২৯১ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রিপন মোল্যা পাঞ্জাবি প্রতীকে পেয়েছেন ৯৮২ ভোট।

৩ নম্বর ওয়ার্ডে রাশেদ মোহাম্মদ উটপাখি প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৩৭৫ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সহিদুল ইসলাম পাঞ্জাবি প্রতীকে পেয়েছেন ৯৪৩ ভোট।

৪ নম্বর ওয়ার্ডে রনি হোসেন টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ৭৩৬ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি সদ্য বিদায়ী গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রোমান মোল্যা পাঞ্জাবি প্রতীকে পেয়েছেন ৬৪৮ ভোট।

৫ নম্বর ওয়ার্ডে খায়রুল ইসলাম টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ১৯৮ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাহিদুল ইসলাম পাঞ্জাবি প্রতীকে পেয়েছেন ৭৩৭ ভোট।

৬ নম্বর ওয়ার্ডে আব্দুল জলিল খান পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৩৬৪ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. নুরুল আমিন শেখ উটপাখি প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ১০৪ ভোট।

৭ নম্বর ওয়ার্ডে শফিকুর রহমান শুক্তি টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ২৬৯ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জসিম উদ্দিন খান খসরু পানির বোতল প্রতীকে পেয়েছেন ৭১৫ ভোট।

৮ নম্বর ওয়ার্ডে একজন মাত্র প্রার্থী থাকায় এবাদুল হক পলাশ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
৯ নম্বর ওয়ার্ডে মো. নাজমুল হাসান ব্লাকবোর্ড প্রতীক নিয়ে ৭০৮ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মনির মোল্যা ব্রিজ প্রতীকে পেয়েছেন ৫৯৪ ভোট।

১০ নম্বর ওয়ার্ডে শেখ রাশেদ আহম্মেদ পাঞ্জাবি প্রতীক নিয়ে ৭৯৩ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোহাম্মদ আনোয়ারুল হক ব্রিজ প্রতীকে পেয়েছেন ৫০০ ভোট।
১১ নম্বর ওয়ার্ডে মো. কাজী রিয়াজুল ইসলাম পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৩৯২ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাহাবুব আলী সোহেল পাঞ্জাবি প্রতীকে পেয়েছেন ৭০৩ ভোট।

১২ নম্বর ওয়ার্ডে আল আমিন পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৯৫৬ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জানে আলম সিকদার পাঞ্জাবি প্রতীকে পেয়েছেন ৩০৫ ভোট। সর্বোচ্চ ভোটের ব্যবধানে তিনি তার প্রতিদ্বন্দ্বীকে পরাজিত করেছেন।

১৩ নম্বর ওয়ার্ডে মো. আল আমিন সিকদার (কুটু) পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৪০০ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাহিদুর রহমান উটপাখি প্রতীকে পেয়েছেন ৫৮৯ ভোট।

১৪ নম্বর ওয়ার্ডে শরিফুল ইসলাম পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৪৪২ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচন হন। তিনি সদ্য বিদায়ী গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি।

১৫ নম্বর ওয়ার্ডে নিয়ামুল হাসান পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৪১৫ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচন হন।

সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর হলেন যারা :

সংরক্ষিত ১ নম্বর ওয়ার্ডে আমেনা খানম টেলিফোন প্রতীক নিয়ে ৩ হাজার ১৯ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দীপালি বালা অটোরিকশা প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৪৫৫ ভোট।

সংরক্ষিত ২ নম্বর ওয়ার্ডে মাহফুজা আক্তার লিপি চশমা প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৬৪৯ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লতিকা মণ্ডল টেলিফোন প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৫৮৪ ভোট।

সংরক্ষিত ৩ নম্বর ওয়ার্ডে খাদিজা পারভীন চশমা প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৫৬৫ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সিমা আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৮৯০ ভোট।

সংরক্ষিত ৪ নম্বর ওয়ার্ডে নাজনীন বেগম আনারস প্রতীক নিয়ে ৪ হাজার ১২ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সায়েদা আক্তার পাপিয়া চশমা প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ১১ ভোট।

সংরক্ষিত ৫ নম্বর ওয়ার্ডে আছিয়া বেগম অটোরিকশা প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৩৮৬ ভোট পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লিমা বেগম আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৩১২ ভোট।
 
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৬ ঘণ্টা, জুন ১৭, ২০২২
আরএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।