শনিবার (৩১ আগস্ট) দুপুরে রেলওয়ে আইনে মামলা দিয়ে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
এরআগে, শুক্রবার (৩০ আগস্ট) রাতে চট্টগ্রামগামী আন্তঃনগর উদয়ন এক্সপ্রেস ও ঢাকাগামী উপবন এক্সপ্রেস ট্রেনের ছাদ থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটকরা হলো- সিলেটের জকিগঞ্জ উপজেলার ইসমাইল হোসেনের ছেলে লিটন আহমেদ (২৩), কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ঘারুয়া গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে রাকিবুল ইসলাম (১৯), বালাগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ অরিসা গ্রামের মুক্তার আলীর ছেলে শাকিল মিয়া (১৮), মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার দেওগাও গ্রামের কাজল দেবের ছেলে অমল দেব (১৮), শ্রীমঙ্গল উজেলার কালাপুর গ্রামের মোস্তুফা মিয়ার ছেলে রাজু মিয়া (১৮), একই গ্রামের আহাদ মিয়ার ছেলে সাজু মিয়া (১৮), লামুয়া গ্রামের বাহার আলীর ছেলে শাওন মিয়া (২৮), সিন্দুরখান গ্রামের শাহআলম (১৯), হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার রানীগাও গ্রামের আফতাব উদ্দিনের ছেলে মামুন মিয়া (১৮), মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলার টিলাগাঁও গ্রামের ইয়াসিন মিয়ার ছেলে শাহীন মিয়া (২৫)। বাকি চারজনের নাম পরিচয় জানা যায়নি।
শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ শফিকুল ইসলাম খান জানান, ট্রেনের ছাদে চড়া মানেই অপরাধ। রেল মন্ত্রণালয়ে এক আদেশে ট্রেনের ছাদে ভ্রমণকারীদের আটক করে আদালতে সোপর্দ করার জন্য প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে।
হবিগঞ্জের আদালত পরিদর্শক আল আমিন জানান, আটক ১৪ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। শনিবার আদালত বন্ধ থাকায় আসামিদের জামিন শুনানী হয়নি।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪৯ ঘণ্টা, আগস্ট ৩১, ২০১৯
এনটি