কৃষি
নওগাঁয় চলতি মৌসুমে ৭০ হাজার হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদের লক্ষ্যমাত্রা
সোনারঙা ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষক
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, জেলায় এ বছর ২১ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ হয়েছে। তবে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে দুই
বুধবার (১৫ মে) বেলা ১২টার দিকে জয়পুরহাট শহরের জিরো পয়েন্টের প্রধান সড়কে এ প্রতিবাদ জানানো হয়। এর আগে, একটি বিক্ষোভ মিছিল জেলা
মানববন্ধন থেকে ধানসহ সব কৃষিপণ্যের ন্যায্য মূল্য নির্ধারণ, কৃষিখাতে পর্যাপ্ত ভর্তুকি দেওয়া এবং মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্মের
একদিকে মাটিতে নুয়ে পড়া ধান কাটতে শ্রমিকদের দিতে হচ্ছে ২ গুন বেশি মজুরি। ফলনও পাওয়া যাচ্ছে তুলনামূলক কম। অন্যদিকে বাজারে ধান বিক্রি
সর্বস্ব ব্যয় করে ফলানো ধান নিয়ে কৃষককে গুনতে হচ্ছে লোকসান। অনেক কৃষক দাম না পেয়ে ধান বোঝাই নৌকা নিয়ে ৩/৪ দিন ধরে ঘাটেই অপেক্ষা করছেন।
সোমবার (১৩ মে) বিকেলে উপজেলার কাশিল ইউনিয়নের কাশিল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। কৃষক নজরুল বাংলানিউজকে বলেন, বাজারে প্রতি মণ ধানের দাম ৫০০
শনিবার (১১ মে) বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়- মরিচ আবাদে কৃষকেরা হতাশ হয়ে জমি থেকে মরিচ তুলে শুকানোর কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
রোববার (১২ মে) দুপুরে উপজেলার পাইকড়া ইউনিয়নের বানকিনা এলাকায় আব্দুল মালেক তার নিজের ধান ক্ষেতে পেট্রোল দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেন। তার
ফসলের বাম্পার ফলনে মুখে হাসি ফুটলেও শ্রমিক সংকটের কারণে তা ম্লান হতে শুরু করেছে। অপরদিকে ধানের মণ বিক্রি হচ্ছে ছয়শ’ থেকে
রোববার (১২ মে) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ধামইরহাট উপজেলা পরিষদের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। পরে স্থানীয় সংগঠন ‘মানব সেবা’র
চলিত বছর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের লক্ষ্য মাত্রার চাইতেও ২ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে বেশি ইরি-বোরো ধান চাষ করা হয়েছে। জেলা কৃষি
গত বছর ব্যাপক শিলাবৃষ্টি ও ঝড়ের কারণে আমচাষীরা ব্যাপক লোকসানে পড়েন। এ বছর বড় ধরনের ঝড় বা শিলাবৃষ্টি তেমন একটা না হলেও আমবাগানগুলোর
চরা দামে বীজ, সার, কীটনাশক ও শ্রমিক দিয়ে ধান চাষ করে কাটার পর প্রতিমণ ধানে কৃষকের খরচ পড়েছে প্রায় হাজার টাকা। সেখানে বর্তমানে বাজারে
তিনি বলেন, বুধবার (৭ মে) রাতে তারাবি নামাজের সময় তার মালিকাধীন তিনটি পুকুরে এক সঙ্গে বিষ প্রয়োগ করে দুর্বৃত্তরা। বৃহস্পতিবার (৮ মে)
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা জানান, আদিতমারী উপজেলার পলাশী ইউনিয়নের দেওডোবা গ্রামটি ধান উৎপাদনে প্রসিদ্ধ। গ্রামের অধিকাংশ মানুষের আয়ের
বাঁধ ভাঙার কারণে উপজেলার চিরাম ইউনিয়নের ২৫০ হেক্টর জমির পাকা ধান হুমকির মুখে পড়েছে বলে বাংলানিউজকে জানান বারহাট্টা উপজেলা পরিষদের
তিনি বলেছেন, অধিক ফলনশীল জাতের ধান আমরা উদ্ভাবন করছি। যদিও এ বিষয়ে চীন অনেক এগিয়ে রয়েছে। মানসম্মত ও পুষ্টি সমৃদ্ধ খাদ্য সরকারের বড়
চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর জুড়ে নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ১৫ কিলোমিটার। এরমধ্যে শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর বীরশ্রেষ্ঠ সেতুর দু’পাশে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’ শস্য ভাণ্ডারখ্যাত বগুড়ার ১২টি উপজেলায় আঘাত হানায় উঠতি বোরো ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
একদিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও অপরদিকে ইটভাটার কারণে ফসল নষ্ট হয়ে যাওয়ায় পথে বসেছে কয়েকটি গ্রামের কয়েকশ’ দরিদ্র কৃষক। সরেজমিনে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন