ঢাকা: যে সব ব্যক্তি তথ্য দিয়ে ভোটার হিসেবে তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। কিন্তু আঙুলের ছাপ সার্ভারের আপডেট হয়নি, তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) তৈরি হচ্ছে না।
সংস্থাটির সিস্টেম অ্যানালিস্ট মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম ইতোমধ্যে নির্দেশনাটি মাঠ কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছেন।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, যে সব ভোটারের এনআইডির স্ট্যাটস ইনকপ্লিট অবস্থায় আছে, সে সব ভোটারের এনরোলমেন্টের সময় ফিঙ্গারপ্রিন্ট গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি। এসব এনআইডির বিষয়ে উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিস থেকে এনআইডি অনুবিভাগে পত্র না দিয়ে তাদের ফিঙ্গার প্রিন্টের আপডেট নিতে হবে। এ সব ভোটারের বায়ো-আপডেট অর্থাৎ ফিঙ্গার প্রিন্টের আপডেট নিয়ে উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিস থেকে সেন্ট্রাল সার্ভারে আপলোড করে দিলেই ভোটারের স্ট্যাটাস আপডেট হয়ে যাবে এবং এনআইডির কপি অনলাইন হতে ডাউনলোড করা যাবে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, যদি কোনো ভোটারের ফিঙ্গার প্রিন্ট ক্যাপচার করা সম্ভব না হয়, তাহলে এনআইডি পরিচালক বরাবর পত্র প্রেরণ করতে হবে। তবে অবশ্যই ফিঙ্গার প্রিন্ট ক্যাপচার করা সম্ভব হচ্ছে না এবং কেন সম্ভব হচ্ছে না তা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে।
বর্তমানে ইসির সার্ভারে প্রায় সাড়ে ১২ কোটি নাগরিকের তথ্য রয়েছে। এছাড়া চলমান ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে ৬০ লাখের মতো নাগরিকের তথ্য রয়েছে। এদের অনেকের আঙুলের ছাপ জটিলতায় এনআইডি তৈরি হচ্ছে না।
ইইউডি/আরআইএস