রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) নাসির উদ্দিন আহমেদকে চিঠি দিয়ে হাসপাতালটি প্রস্তুত রাখতে বলা হয়। স্বাস্থ্য বিভাগের চিঠির প্রেক্ষিতে রেলওয়ে হাসপাতালে অতিরিক্ত ডাক্তার, নার্স ও প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি দিতে অনুরোধ করে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
তবে স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, যারা হোম কোয়ারেন্টিন মানবে না শুধু তাদের বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টিনে রাখার জন্য রেলওয়ের হাসপাতালটি প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এখানে অতিরিক্ত ডাক্তার, নার্সের প্রয়োজন নেই।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা মো. শামসুল আলম ইমতিয়াজ বাংলানিউজকে বলেন, চট্টগ্রামের স্বাস্থ্য বিভাগ রেলওয়ে হাসপাতালটি প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনের জন্য প্রস্তুত রাখতে বলেছে। তবে আমরা ডাক্তার, নাসসহ সরঞ্জামাদি চেয়েছি, এগুলো এখনও পাইনি। হাসপাতালে ৫০ শয্যাবিশিষ্ট হলেও বেড রয়েছে ৩৭টি।
চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. শেখ ফজলে রাব্বি বাংলানিউজকে বলেন, চট্টগ্রামের অবস্থা এখনও ভালো আছে। তারপরও ইমারজেন্সির জন্য হাসপাতালটি প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনের জন প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টিনে থাকবে, এখানে অতিরিক্ত ডাক্তার, নার্স সরঞ্জামাদির প্রয়োজন নেই। হাসপাতালে যা আছে তা চলবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩২ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৭, ২০২০
জেইউ/টিসি