এ সময় ঘোড়ার গাড়ি, বাদ্যযন্ত্র ও রংবেরঙের ব্যানার ফেস্টুনে প্রধান সড়কজুড়ে উৎসবের বর্ণিল আবহ ছড়িয়ে পড়ে। র্যালিটি প্রধান সড়ক পদক্ষিণ করে মেলা প্রাঙ্গণে এসে শেষ হয়।
পরে মেলার ডিজিটাল উদ্বোধন করেন সাংসদ খোরশেদ আরা হক। এরপর বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে প্রদর্শন করা হয় প্রামাণ্যচিত্র।
জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন সাংসদ আশেক উল্লাহ রফিক। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা, সিভিল সার্জন ডা. পুঁচনু, সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর একেএম ফজলুল করিম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কাজি আবদুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) গোলাম রুহুল কুদ্দুস, কক্সবাজার সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আবু তাহের ও জেলা মহিলী লীগের সভানেত্রী কানিজ ফাতেমা মোস্তাক ।
মেলায় স্থান পেয়েছে জেলা প্রশাসন, উপজেলা ভূমি অফিস, জেলা পুলিশ, স্বাস্থ্য বিভাগ, বিদ্যুৎ বিভাগ, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি, বিআরটিএ, পরিবেশ অধিদপ্তর, বন বিভাগ, আয়কর বিভাগ, কাস্টমস বিভাগ, আবহাওয়া অফিস, আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, জেলা মৎস্য অফিস, সড়ক বিভাগ, প্রাণিসম্পদ বিভাগ, বিসিক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এবং বিভিন্ন এনজিও সংস্থার স্টল।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক কাজি আবদুর রহমান জানান, মেলায় জনগুরুত্বপূর্ণ সব সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। ওইসব স্টল থেকে সাধারণ মানুষ সব ধরনের সেবা এবং সেবা সম্পর্কিত সব ধরনের তথ্য অনায়াসে জানা যাবে। এ ছাড়া মেলার আকর্ষণ বাড়িয়েছে সেনাবাহিনী কর্তৃক নির্মিত নান্দনিক গুহা।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৯, ২০১৭টিটি/টিসি