ঢাকা, শনিবার, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২, ১৭ মে ২০২৫, ১৯ জিলকদ ১৪৪৬

ফিচার

একজন আদর্শ ডাক্তার হতে চাই আমি

আমার বাবা শাহাদৎ আলম ঝুনু বগুড়া পুলিশ লাইন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ। আর মা মাহবুবা আলম। আমি তাদের প্রথম সন্তান।    সে

হাজার দুয়ারি প্রাসাদে শেকলবন্দি নবাব

প্রাসাদের নামকরণ সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাওয়া যায় না, তবে সাধারণভাবে প্রচলিত যে, এই প্রাসাদে এক হাজার দরজা রয়েছে। প্রাসাদে ৯শটি আসল

বাবা-মায়ের মুখে হাসি ফোটাতে পারাটাই বড় পুরস্কার

এসএসসি পরীক্ষাও প্রতিটি মানুষের জীবনে এমনই এক ধাপ। যে ধাপ আমি মানতাকা জুননুরাইন আদৃত জিপিএ-৫ পেয়ে কৃতিত্বের সঙ্গে অতিক্রম করতে

আঁই টিপসই করি ন

পাশাপাশি পরবর্তী সাতদিন স্বেচ্ছাসেবী টিম তার টিউটোরিয়াল মনিটিরং করবে। সাত দিন পর সাক্ষরতার পরীক্ষা। এভাবে একেকটি ওয়ার্ডের

স্বপ্ন দেখার সাহস আরও বাড়িয়ে দিলো এ সাফল্য  

আমার সাফল্যের পেছনে যার অবদান ছিলো অপরিসীম। ছোটবেলা থেকে স্বপ্ন দেখতাম সফল চিকিৎসক হওয়ার। আজ সে স্বপ্ন পূরণের পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে

ছুটির দিন কাটুক ঐতিহ্যের সোনারগাঁওয়ে

ইট পাথরের শহরের মানুষগুলোর জন্য চার দেয়ালের বাইরে যাবার তেমন স্থান না থাকলেও এখনো ছুটির দিনে মানুষের পছন্দের ঘোরাঘুরির স্থান

আমার বাবা সবসময় অনুপ্রেরণা দিয়েছেন

যখন আমি ফল জানতে পারি তখন আমি খুশিতে প্রায় আত্মহারা হয়ে যাই। এই ফল শুধু এক বছরের কষ্টের সাধনা নয়, এই সাফল্যজনক ফলের পেছনে রয়েছে দীর্ঘ

ভালো ফলের পেছনে উদ্যম ও কঠোর পরিশ্রম

তাছাড়া ফুলবাড়িয়া-২ (আছিম) কেন্দ্র থেকে মাদ্রাসা বোর্ডের একমাত্র জিপিএ-৫ ধারী ছাত্র আমিই। আমার এই সাফল্যের পেছনে আমার মা ফেরদৌসী

নিজের আর মায়ের স্বপ্নের কথা মাথায় রেখে পড়তাম

যখন আমি পরীক্ষার ফলাফল শুনতে পাই তখনই আমার মাকে (জাকিয়া আহমেদ রেবা) জড়িয়ে ধরে কেঁদে ফেলি। আমার নিজের দেখার সাহস হয়নি বলে ভাইয়াকে

স্বপ্নের আরও এক ধাপ এগিয়ে গেলাম  

আমার স্বপ্ন ছিলো যেনো স্কুল জীবনের শেষ পরীক্ষায় ভালো ফলের মাধ্যমে উত্তীর্ণ হতে পারি। আজ আমার স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। এ স্বপ্ন সত্যি

মন দিয়ে চেষ্টা করলে সব জয় করা যায়

আমার বাবার সরকারি চাকরির সুবাদে আমি পাচঁবার বিদ্যালয় বদল করেছি। ক্লাস থ্রি পর্যন্ত ইংলিশ মিডিয়ামে পড়েছি, পরে বাংলায়। বাবা খুলনায়

কার্ল মার্কস ও প্রীতিলতার জন্ম

তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন

রেজাল্ট শুনে আনন্দাশ্রু গড়িয়ে পড়ে

এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ পাওয়ার পেছনে সবচেয়ে বেশি অবদান আমার বাবা-মা এবং ভাই বোনের। তাদের জন্যই আজকের এই ফলাফল। এরপরই যাদের অবদান

এসএসসিকে জয় করলো ঝালকাঠি শারমিন

'ইন্টারন্যাশনাল ইউমেন অব কারেজ-২০১৭' পুরস্কারে ভূষিত ঝালকাঠির শারমিন আকতার এবার এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৪.৩২ পেয়ে উত্তীর্ণ

অধরা স্বপ্নকে ছুঁতে চাই

এ ফলাফল নিয়ে নিজের ওপর বিশ্বাস ছিলো আমার। কিন্তু, আমার থেকেও বেশি বিশ্বাসী ছিলেন আমার বাবা-মা, বড়বোন এবং আমার শিক্ষকরা। আমি বিশ্বাস

শিক্ষকেরা ভরসা, বাবা-মা প্রেরণা

আমার বাবা ডা. চৌধুরী আমির মোহাম্মদ ফারুক, মা নাজমা জাহান আমার পড়াশোনার জন্য অনেক কষ্ট করেছেন। তারা ছিলেন প্রেরণা। এর মধ্যে মা’র

আই লাভ ইউ মা!

অবশেষে মাহেন্দ্রক্ষণটি এসে গেল। জিপিএ-৫ পেলাম। আমারা সবাই এখন হাসি হাসি সুখে আছি। কারণ, ফাইনালি আমাদের ১০ বছরের সাধনা স্বার্থক হলো।

শুধু জিপিএ-৫ নয়, লক্ষ্য ডাক্তার হওয়া

পাশাপাশি যাদের কথা না বললেই নয়। দশম শ্রেণিতে ওঠার পর থেকে বড় বাবা (ক্ষিরোদ বড়ুয়া) আমাকে বাড়ির কোনো কাজ করতে দিতেন না। শুধু বলতো তিষা

ভবিষ্যতের দিকে একধাপ এগিয়েছি

আমার সাফল্যের পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান আমার মা-বাবার। কারণ উনারা সব সময় আমার পাশে ছিলেন। সাহস যুগিয়েছেন এবং বটবৃক্ষের মতো আগলে

বাবা বলতেন ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে

বাবা সব সময় বলতেন, মনোযোগ দিয়ে লেখা-পাড়া করো। বড় হয়ে আমার মতো ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে। আর মা আমার পেছনেই লেগে থাকতেন। খালি বলতেন সাফাত পড়ো,

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন