মুক্তমত
আজ ১০ জানুয়ারি, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। ১৯৭১ সালের ১৬
প্রয়াত কূটনীতিবিদ ফারুক চৌধুরী তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ ‘জীবনের বালুকাবেলায়’ লিখেছেন, ‘অকস্মাৎ আলোচনা কক্ষের দরজাটা সশব্দে
২০১৭ সালে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে তাতমাদাও ও তাদের দোসরদের জেনোসাইডের শিকার হয়ে প্রায় ১ মিলিয়ন রোহিঙ্গা বাংলাদেশের
এই সম্পর্কের শিকড় প্রোথিত রয়েছে ইতিহাসে, তবে উভয় রাষ্ট্রই অবিচ্ছিন্ন যোগাযোগ নিশ্চিত করেছে, যা সমসাময়িক দক্ষিণ এশিয়ার
করোনা ও ক্যান্সারের সঙ্গে টানা এক বছরের যুদ্ধ শেষে আমার প্রাণের শহর সুনামগঞ্জ ঘুরে এলাম পৌনে দুই বছর পর। ভালো লেগেছে কত দিন পর
‘আমি পেছন ফিরে ঘরে ঢুকবো— এমন সময় দেখি কি দরজার পাশে বারান্দার দেয়ালে যীশুর জন্মক্ষণের একটি দৃশ্য—কুঁড়েঘরে মেরীর কোলে সদ্যজাত
বিএনপি নেতা আলাল কি এখন মুরাদের ভাই দুলাল? প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমালোচনা তিনি করতেই পারেন। রাজনীতিতে পারস্পরিক
দেশজুড়ে এখন আলোচনা বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত। তাঁর উন্নত চিকিৎসার জন্য
ঢাকা: করোনা ভাইরাসের প্রকোপ কমে আসায় মহামারি-উত্তর বাস্তবতা চোখের সামনে স্পষ্ট হতে শুরু করেছে। এর মধ্যে সমঝোতা ও ব্যবস্থাপনার একটি
জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন কপ-২৬ সম্প্রতি শেষ হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় সম্মিলিত উদ্যোগ গ্রহণের জন্য
নানা ধরনের প্রাণী, মানুষ, হাতি, ঘোড়া, গরু, ভেড়া, গাছ-পালা, আমরা সবাই এই পৃথিবীর বাসিন্দা। এই পৃথিবী সবার। আমরা মানুষরা যেমন এই পৃথিবীর
সীসা একটি নীরব ঘাতক, যার প্রভাব আজ বাংলাদেশের সাড়ে তিন কোটিরও বেশি শিশুর বিকাশ, সুস্বাস্থ্য এবং বেঁচে থাকার জন্য হুমকি। সীসার
রোগ-শোকের চেয়েও করোনার বড় ধাক্কা লেগেছে অর্থনীতিতে। বিশ্বজুড়ে অনেক দেশই করোনার প্রভাব হয়তো কিছুটা কাটিয়ে উঠতে শুরু করেছে,
দাঙ্গা দমনে নোয়াখালী এসেছিলেন মহাত্মা গান্ধী। একটানা চার মাস থাকলেন। বাড়ি বাড়ি ঘুরলেন। মানুষের সঙ্গে কথা বললেন। কিন্তু সমস্যার
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীনতার মহান নায়ক, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলার কৃষকদের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য
১৯৬৪ সাল। সময়টা ছিল লড়াই আর যুদ্ধের উত্তেজনায় মুখর। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে ঘটে চলেছে ঐতিহাসিক ও রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। ওই
বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরতেই শুরু হয়ে গেল ষড়যন্ত্র। দেশি-বিদেশি চক্রান্তকারীরা নেমে গেল মাঠে। প্রথম আঘাতটা এলো রক্ষীবাহিনী গঠন করতে
মানুষের উপকার করতেন শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক। ব্রিটিশ শাসনকালে অবিভক্ত বাংলার রাজনীতিতে ছিলেন শক্তিশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
‘বন্ধু তোমার পথের সাথীকে চিনে নিও, মনের মাঝেতে চিরদিন তাকে ডেকে নিও’ শ্রীকান্তের এ গানের মতো পথের সাথীকে কি চেনা যায়? মনের মাঝেতে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় তার ফেরিফাইড ফেসবুক পেজে লিখেছেন, বাঙালি জাতির হাজার বছরের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন
