জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্য ভারতের একটি ধর্মনিরপেক্ষ, বিকেন্দ্রীভূত এবং বৈচিত্র্যপূর্ণ একীভূত জাতি গঠনের দৃষ্টিভঙ্গির

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ তথা ‘মুজিববর্ষ’ ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী

আগস্ট মাস এলেই মনটা বিষণ্ন হয়ে ওঠে। সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের কুশীলবদের প্রেতাত্মার বিচরণ থামেনি এখনও। আছে ঘরের শত্রু

ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স (এফএটিএফ)-এর জুন ২০২১ সালের অধিবেশনে পাকিস্তানকে তাদের ধূসর তালিকাতেই (গ্রে লিস্ট) রাখার

শোকাবহ আগস্টের বেদনাবিধুর ভাবগাম্ভীর্য আরেকদিকে করোনার বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গোটা জাতি যুদ্ধে অবতীর্ণ।

সাম্প্রতীক একটা ঘটনা বলি, ঢাকার একজন মেয়রের মোবাইলে একটা ফোন আসে। অপরিচিত, কাঁপা কাঁপা কণ্ঠস্বর।  মেয়র সাহেব হ্যালো বলে উঠতেই ওই

(২০২০ সালে বঙ্গমাতার বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব-এঁর জন্মবার্ষিকী উদ্যাপন অনুষ্ঠানে উপস্থাপিত মূল প্রবন্ধ) আগস্ট মাস আমাদের কান্নার

বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ শব্দ তিনটি একইসূত্রে গাঁথা। বঙ্গবন্ধু  ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর থেকেই স্বাধীনতার লক্ষ্যে

বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব-এঁর ৯১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আমি এ মহিয়সী নারীর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। বাঙ্গালী জাতির

মানব ইতিহাসের বিভিন্ন পর্যায়ে সমাজবদল বা পরিবর্তনের কুশীলব হিসাবে নারীরা তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। রাজনীতি, যুদ্ধ-বিগ্রহ,

আগস্ট মাস। এই আগস্ট মাসে আমার মায়ের যেমন জন্ম হয়েছে; আবার কামাল, আমার ভাই, আমার থেকে মাত্র দুই বছরের ছোট, ওরও জন্ম এই আগস্ট মাসে। ৫

১৯৬৯ সালে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা বাতিল হয়ে যাওয়ার পর ঘটনাটি ঘটেছিল। বঙ্গবন্ধু মুক্তি পেয়েছিলেন ১৯৬৯ সালের ২২ শে ফেব্রুয়ারি। তারপর

পাকিস্তানের কারাগার থেকে ফিরে আসার দিনটি মুজিবের জীবনের সম্ভারে সুগভীর সঞ্চয়। কত বিচিত্র অভিজ্ঞতায় জীবনের দিন কেটেছে, তার কোনো

মহীয়সী নারী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবকে খুব কাছ থেকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে আমার। অনিন্দ্য সুন্দর, সৌম্য, শান্ত, ধীরস্থির একজন

এক মহীয়সী নারী বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব, আমাদের বঙ্গমাতা। তিনি শুধু বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণীই ছিলেন না, তিনি ছিলেন তাঁর রাজনৈতিক

“বিশ্বে যা-কিছু মহান সৃষ্টি, চির-কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।”                             - জাতীয়

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় আনন্দমঠ-এর প্রথম সংস্করণের ভূমিকায় লিখেছিলেন, “বাঙ্গালীর স্ত্রী অনেক অবস্থাতেই বাঙ্গালীর প্রধান

বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা যেমন বাঙালির অহংকার তেমনি বাংলাদেশের নারী সমাজের প্রেরণার উৎস। আমরা বিশিষ্ট ব্যক্তিদের লেখা ও স্মৃতিচারণ

আজ এমন একজন বিদুষী, আলোকিত নারীকে নিয়ে আমি কিছু লিখতে বসেছি- যাঁর কথা মনে হতেই চোখের সামনে ভেসে উঠছে অপরূপ, স্লিগ্ধ, মায়াভরা একটি মুখ

বাংলা ও বাঙালির প্রিয় স্বাধীনতা অর্জনের পেছনে যে মহীয়সী নারী কখনও পর্দার অন্তরালে, কখনও বাড়ির আঙ্গিনায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও