বুধবার (১৫ জুলাই) নদী সংলাপে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
ভারতের এশিয়ান কনফ্লুয়েন্স ওয়েবিনারের মাধ্যমে নদী সংলাপের আয়োজন করে।
ওয়েবিনারে অংশ নিয়ে মূল বক্তব্যে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাই কমিশনার রীভা গাঙ্গুলি দাশ বলেন, মংলা ও চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারের চুক্তি ও ভারত-বাংলাদেশ প্রোটোকল রুটে দ্বিতীয় সংযোজন এই অঞ্চলের জীবিকা- অর্থনীতি পুনর্জীবনে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে। এই ব্যবস্থাগুলি আমাদের উভয় দেশের সরবরাহের চেইন এবং লজিস্টিক খাতগুলোকে আরও জোরদার করবে, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে এবং বাংলাদেশের লজিস্টিকস এবং সার্ভিসেস সেক্টর যেমন ফিন্যান্স, ট্রান্সপোর্ট এবং ইন্স্যুরেন্সে বিনিয়োগকে উৎসাহিত করবে।
তিনি আরো বলেন, এই প্রক্রিয়ায় প্রশাসনিক ও পোর্ট ফি'র মাধ্যমে বাংলাদেশী ট্রাক দ্বারা কার্গো ট্রানজিট হবে। এছাড়াও নারায়ণগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ, মংলা, চিলমারী ও খুলনায় মাল্টিমোডাল সংযোগ প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে। আর এর মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশ নতুন অর্থনৈতিক কেন্দ্র হিসাবে আত্মপ্রকাশ করতে সক্ষম হবে বলে তিনি প্রত্যাশা করেন।
ওয়েবিনার সংলাপে সভাপতিত্ব করেন সাবেক রাষ্ট্রদূত দীপা গোপালান ওয়াধা। এতে আরো বক্তব্য রাখেন এনআইটিয়াই আয়ংয়ের সম্মানিত ফেলো রাম গোপাল আগরওয়াল, সাবেক নৌ সচিব আব্দুস সামাদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান। ভারতের শিলংভিত্তিক সংস্থা এশিয়ান কনফ্লুয়েন্স এই সংলাপের আয়োজন করে।
বাংলাদেশ সময়: ২২০০ ঘণ্টা, জুলাই ১৫, ২০২০
টিআর/এমকেআর