ঢাকা, শুক্রবার, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ১৭ মে ২০২৪, ০৮ জিলকদ ১৪৪৫

প্রবাসে বাংলাদেশ

জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন আয়োজিত প্রেস ব্রিফিং

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৩৩৮ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৬, ২০১৬
জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন আয়োজিত প্রেস ব্রিফিং প্রেস ব্রিফিংয়ে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন। পাশে প্রেস মিনিস্টার শামীম আহমদ।

জাতিসংঘের অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগদানকে সামনে রেখে ১৪ সেপ্টেম্বর বুধবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ মিশনের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে প্রেস ব্রিফিং করেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন।

রাষ্ট্রদূত মাসুদ জানান, এবারের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে অংশগ্রহণ বৈশ্বিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিকে আরও উজ্জ্বল ও সুসংহত করবে।

একই সাথে জাতিসংঘের হাত ধরে বৃহত্তর আন্তর্জাতিক পরিসরে বাংলাদেশের বহুমুখী সফলতা ও অবদানের কথা তুলে ধরার্ সুযোগ্ও তৈরি হবে। রাষ্ট্রদূত মোমেন জানান, ২২ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় নিউইয়র্কে কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে কথা বলবেন প্রধানমন্ত্রী।

রাষ্ট্রদূত মোমেন সংবাদ সম্মেলনে যা বলেন তা তার জবানিতে নিচে তুলে ধরা হলো:

প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুরা,

আজকের এই সংবাদ সম্মেলনে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম।

আপনারা জানেন যে, আগামী ১৮-২২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭১-তম অধিবেশনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অংশগ্রহণ করতে নিউইয়র্ক আসছেন। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের এবারের অধিবেশনে তিনি ৭০ সদস্যবিশিষ্ট বাংলাদেশ সরকারি প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন বলে আশা করা যাচ্ছে। মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী, মাননীয় স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী, মাননীয় প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী, মাননীয় শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী এবং মাননীয় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হবেন।

একাধিক কারণে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের এবারের অধিবেশনটি বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে।

প্রথমত বিশ্বজুড়ে, বিশেষ করে ইউরোপে, চলমান দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর কালের সবচেয়ে বড় শরণার্থী সংকট ও অভিবাসন সমস্যা এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশগুলো থেকে অন্যান্য দেশে লক্ষ লক্ষ আশ্রয় প্রত্যাশীর সমস্যা সমাধানের বিষয়গুলো এবারের অধিবেশনে অত্যধিক গুরুত্ব পাবে। অধিবেশনের সাধারণ বিতর্কপর্বের আগে ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে জাতিসংঘের উদ্যোগে United Nations Summit on Refugees and Migrants- এর অয়োজন করা হয়েছে। একে কেন্দ্র করে উচ্চ পর্যায়ের অধিবেশনের পুরোটা সময়জুড়েই অসংখ্য নীতি নির্ধারণী বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

দ্বিতীয়ত, মধ্যপ্রাচ্যে আইএসসহ বিশ্বব্যাপী সহিংস জঙ্গি তৎপরতার উত্থান এবং প্যারিস, ব্রাসেলস, ইস্তাম্বুল, বাগদাদ, মদিনা, জাভা, পুচং এমনকি ঢাকাসহ পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে সাম্প্রতিক সময়ে সংঘটিত সন্ত্রাসী হামলার প্রেক্ষাপটে এ সমস্যার স্থায়ী সমাধানে জাতিসংঘের আওতায় আরও কার্যকর প্রয়াস গ্রহণের বিষয়ে বিশ্ব নেতৃবৃন্দ সচেষ্ট থাকবেন।

তৃতীয়ত, গত বছরের শেষ দিকে প্যারিসে অনুষ্ঠিত জলবায়ু সম্মেলনে জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবেলার উদ্দেশে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত Paris Climate Deal সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। আপনারা জানেন যে, অন্যতম শর্ত হিসেবে বিশ্বের ৫৫টি দেশ এই চুক্তিটি অনুসমর্থন করলে তা কার্যকারিতা লাভ করবে। এবারের অধিবেশনকালে বাংলাদেশসহ বেশ কিছু সদস্যরাষ্ট্র এই ঐতিহাসিক চুক্তিটি অনুসমর্থন করবে।
চতুর্থত, একটি সমৃদ্ধ ও শান্তিময় পৃথিবী গড়ার লক্ষ্যে গত বছর জাতিসংঘের নেতেৃত্বে ঐতিহাসিক Paris Climate Deal ছাড়াও বেশ কিছু যুগান্তকারী উদ্যোগ গৃহীত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে উচ্চাভিলাষী ও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা সংবলিত ২০৩০ Agenda for Sustainable Development- এর চূড়ান্ত অনুমোদন, উন্নয়নের জন্য বৈশ্বিক সহযোগিতা পুনরুজ্জীবিত করার লক্ষ্যে Addis Ababa Action Agenda গ্রহণ, বিশ্বব্যাপী দুর্যোগ-ঝুঁকি প্রশমনের জন্য Sendai Framework for Disaster Risk Reduction অনুমোদন এবং মানবিক সহায়তা কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করার প্রয়াসে প্রথমবারের মতো World Humanitarian Summit- এর আয়োজন। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের এবারের অধিবেশনে উল্লেখযোগ্য এই কর্মপরিকল্পনাসমূহের বাস্তবায়ন পরিস্থিতি ও প্রাথমিক অগ্রগতি বিষয়ে আলোচনা হবে।

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭১-তম অধিবেশনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকে সক্রিয়ভাবে অংশ নেবেন।

এক. ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ‘‘United Nations Summit on Refugees and Migrants’’- র প্লেনারি সেশনে বক্তব্য রাখবেন। আপনারা জানেন, বাংলাদেশ বর্তমানে অভিবাসন ও উন্নয়ন সম্পর্কিত বৈশ্বিক ফোরাম (GFMD)- এর নির্বাচিত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে এবং এ বছরের ডিসেম্বরে GFMD- এর নবম বৈঠকটি ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে। এই বিষয়টিকে সামনে রেখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্লেনারি সেশনের বক্তব্যে অভিবাসন ও উন্নয়ন বিষয়ে বংলাদেশের অগ্রাধিকারসমূহ তুলে ধরবেন এবং শরণার্থী ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান সম্পর্কে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে অবহিত করবেন। একই সাথে তিনি সাম্প্রতিক সময়ের শরণার্থী সংকট ও অভিবাসন সমস্যার মূল কারণসমূহ চিহ্নিত করে এর স্থায়ী সমাধানে কাজ করে যাওয়ার জন্য বিশ্বনেতৃবৃন্দকে আহবান জানাবেন।

দুই. একই সামিটের অংশ হিসেবে ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখ বিকেলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী মি. স্টেফান লফভেন-এর সাথে  ‘‘Global Compact for Safe, Regular and Orderly Migration: Towards Realizing the 2030 Agenda for Sustainable Development and Achieving Full Respect for the Human Rights of Migrants’’ শীর্ষক একটি গোলটেবিল সেশনে যৌথ-সভাপতিত্ব করবেন। এই সেশনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সুষ্ঠু, নিরাপদ ও নিয়মিত অভিবাসন নিশ্চিতকরণে তাঁর সরকারের প্রত্যয় ও অঙ্গীকারের কথা পুনর্ব্যক্ত করবেন।

তিন. ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সাধারণ বিতর্ক বা General Debate অধিবেশনে বাংলাদেশের পক্ষে বক্তব্য রাখবেন। প্রতিবারের মত এবারও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাংলায় বক্তৃতা দেবেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা, নারীর ক্ষমতায়ন, অভিবাসী শ্রমিকের অধিকার আদায়, দারিদ্র্য দূরীকরণ, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা এবং সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে বাংলাদেশের সাফল্যের কথা তুলে ধরবেন বলে আশা করা যাচ্ছে। একই সাথে, তিনি 2030 Agenda বাস্তবায়নে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে কিছু সুনির্দিষ্ট বক্তব্য উপস্থাপন করবেন। ‘রূপকল্প ২০২১’-এর আলোকে সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রাগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করে সরকার যে ইতোমধ্যে কার্যক্রম শুরু করেছে, সে বিষয়েও তিনি আলোকপাত করবেন এবং এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় আন্তর্জাতিক সহযোগিতার বিষয়ে বাংলাদেশের প্রত্যাশাগুলো তুলে ধরবেন।
 
চার. আগামী ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘ মহাসচিবের উদ্যোগে অনুষ্ঠিতব্য High-Level Panel on Water- এর একটি বিশেষ বৈঠকে এই প্যানেলের একজন মনোনীত সদস্য হিসেবে অংশগ্রহণ করবেন। আপনারা জানেন যে, গত ২১ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে ২০৩০ উন্নয়ন এজেন্ডার পানিসম্পদের প্রাপ্যতা ও ব্যবস্থাপনা এবং সকলের জন্য স্যানিটেশন নিশ্চিতকরণ সম্পর্কিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক ‘প্যারিস চুক্তি’-তে পানি সম্পর্কিত লক্ষ্যগুলো বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জাতিসংঘ ও বিশ্বব্যাংকের যৌথ উদ্যোগে এই প্যানেলটি গঠিত হয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে অস্ট্রেলিয়া, হাঙ্গেরি, নেদারল্যান্ডস, মরিশাস, মেক্সিকো, জর্দান, দক্ষিণ আফ্রিকা, সেনেগাল ও তাজিকিস্তানের রাষ্ট্রপতি/ প্রধানমন্ত্রী এই প্যানেলে সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন।
 
পাঁচ. ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার আমন্ত্রণে আয়োজিতব্য   ‘‘Leaders’ Summit on Refugees’’-এ যোগ দেবেন। এসময় তিনি আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধকালে ভারতে অবস্থান নেয়া ১কোটি শরণার্থীর বিষয়টি উল্লেখ করে শরণার্থীদের অধিকার সুরক্ষার বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে কতগুলো সুনির্দিষ্ট অঙ্গীকার করবেন বলে আশা করা যাচ্ছে। এই Leaders’ Summit এবং UN Summit on Refugees and Migrants - উভয় Summit- এ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে অবস্থানরত মিয়ানমারের শরণার্থী ও মিয়ানমারের অনিবন্ধিত নাগরিক সম্পর্কিত সমস্যাটির একটি স্থায়ী, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য সমাধানের বিষয়টি তুলে ধরবেন।

ছয়. ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিউইয়র্কে জাতিসংঘে বাংলাদেশের উদ্যোগে আয়োজিতব্য ’‘South-South and Triangular Cooperation in Scaling up Innovation in Public Service Delivery’’ শীর্ষক একটি বিশেষ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। এই বৈঠকে জাতিসংঘ ও বিভিন্ন দেশের শীর্ষ পর্যায়ের নেতৃবৃন্দের যোগ দেয়ার কথা রয়েছে।

সাত. ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী মি. স্টেফান লফভেন-এর উদ্যোগে আয়োজিতব্য Global Deal- এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। এসময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী টেকসই শিল্পায়ন, শোভন ও যথোচিত কর্ম এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক উন্নয়নের বিষয়গুলো তুলে ধরে বক্তব্য প্রদান করবেন।

আট. সাধারণ পরিষদ অধিবেশনের বাইরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে যুক্তরাষ্ট্রের Chamber of Commerce- এর একটি প্রতিনিধিদলের সাথে বাংলাদেশে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ পরিস্থিতি ও সম্ভাবনা বিষয়ে মত-বিনিময় করবেন। এই বৈঠকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে বাংলাদেশ থেকে একটি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল যোগ দেবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

নয়. এর পাশাপাশি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘ মহাসচিবসহ কয়েকটি দেশের রাষ্ট্র/ সরকার প্রধানদের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশ নিয়ে পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করবেন বলে আশা করা যাচ্ছে।

(মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে বিভিন্ন বৈঠকে অংশ নেয়ার পাশাপাশি মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিউইয়র্কে অনুষ্ঠেয় বিভিন্ন আন্তর্জাতিক/আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা যেমন সার্ক, ওআইসি, ন্যাম, জি-৭৭ ও চীন, কমনওয়েলথ, এশিয়ান কো-অপারেশন ডায়লগ ইত্যাদি সংস্থাসমূহের মন্ত্রী পর্যায়ের সভায় অংশগ্রহণ করবেন)।

সামগ্রিকভাবে, এবারের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে অংশগ্রহণ বৈশ্বিক অঙ্গনে আমাদের ভাবমূর্তিকে আরও সুসংহত করবে। একই সাথে, জাতিসংঘের হাত ধরে বৃহত্তর আন্তর্জাতিক পরিসরে বাংলাদেশের বহুমুখী সফলতা ও অবদানের কথা তুলে ধরার সুযোগ তৈরি হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।

আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ।       

বাংলাদেশ সময়: ১৫৩২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৬, ২০১৬
জেএম

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।