চট্টগ্রাম: মহানগর জামায়াতের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ও সাংবাদিক মুহাম্মদ উল্লাহ বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী সার্বজনীন সর্ব মহলের গ্রহণযোগ্য একটি দল। ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবার অধিকার ও মর্যাদা রক্ষায় জামায়াত অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকা পালন করে।
বুধবার (১১ জুন) দুপুরে চট্টগ্রাম-১১ আসনের এলাকানাধীন জামায়েতের উদ্যোগে সনাতন ধর্মের নেতাদের সম্মানে এক ঈদ সম্প্রীতি সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্ত্যবে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের অধিকার আদায় ও নিরাপত্তা রক্ষায় জামায়াত সচেষ্ট ছিল। আগামীতে ও জামায়াত সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে অতীতের মতো সম্প্রীতি ও ঐক্য বজায় রেখে অধিকার প্রতিষ্টিত করবে।
প্রধান বক্তা ও চট্টগ্রাম-১১ আসনের জামায়াত মনোনীত প্রার্থী শফিউল আলম বলেন, আমি অতীতে যেমন সনাতন ধর্মের ভাইদের সুখে দুখে পাশে ছিলাম। আগামীতেও থাকবো। আমি আপনাদের সেবা করে যাবো।
বন্দর থানা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি অশোক দত্তের সভাপতিত্ব অনুষ্ঠিত ঈদ সম্প্রীতি সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামী সদরঘাট থানার আমির আব্দুল গফুর, টেরী বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সেক্রেটারি আবুল মনছুর, শাহেদ আলী ও সাংবাদিক মোহাম্মদ হোসেন।
নির্মল চন্দ্র দাসের পরিচালনায় ঈদ সম্প্রীতি সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বন্দর থানা পূজা উদযাপন পরিষদের সহ সভাপতি সমীর দাস, ডবলমুরিং থানা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শিবু প্রসাদ চৌধুরী, বন্দর শান্তি সংঘের সভাপতি সিপু দাস, ইপিজেড কৃষ্ণ মন্দির পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক বাসুদেব সেন গুপ্ত। শীলপাড়া আদর্শসংঘের সভাপতি উত্তম দাস, মধ্যম পাড়ার য়েল্জুরাম দাস, দক্ষিণ হালিশহর পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সুমন দাস, শাপলা সাংস্কৃতিক শাপলা সংঘের সভাপতি উজ্জ্বল দেব নাথ, সাধারণ সম্পাদক লিংকন দে সাধু, মিতালী সংঘের সাধারণ সম্পাদক রতন দাশ, বন্দর পূজা মন্দির নেতা পরিমল দাস, দক্ষিণ পাড়া দূর্গাপূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক হীরেন্দ্র মোহন দাস, ডা. ধনরঞ্জন দাস প্রমুখ।
পিডি/টিসি
