বৃহস্পতিবার (৫ এপ্রিল) মামলাটির যুক্তিতর্ক শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু খালেদা জিয়া কারাগারে অসুস্থ থাকায় তাকে আদালতে উপস্থিত করা সম্ভব না হলে মোশাররফ হোসেন কাজল শুনানিতে বলেন, খালেদা জিয়া আর্থ্রাইটিসে ভুগছেন।
খালেদা জিয়াকে আদালতে উপস্থিত করা না গেলে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মামলা পরিচালনা করা যেতে পারে। ভারতে এমন নজির রয়েছে। তিনি এর জন্য আবেদন করবেন বলেও জানান।
ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ড. মো. আখতারুজ্জামান যুক্তিতর্ক শুনানি পিছিয়ে ২২ এপ্রিল নতুন দিন ধার্য করেছেন।
চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় মোট আসামি চারজন। খালেদা ছাড়া অভিযুক্ত অপর তিন আসামি হলেন- খালেদা জিয়ার তৎকালীন রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছ চৌধুরীর তৎকালীন একান্ত সচিব বর্তমানে বিআইডব্লিউটিএ-এর নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান।
এ মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন মোট ৩২ জন সাক্ষী।
২০১০ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলা করা হয়। এ ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগে এ মামলা করে দুদক।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৬ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৫, ২০১৮
এমআই/এএ
