রোববার (৩১ মে) রাত ৯টার দিকে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয় তাকে। ওইদিন বিকেলে শহরের নয়াটোলা মহল্লার নিজ বাড়িতে মারা যান তিনি।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আলিমুল বাশার জানান, জ্বর-সর্দি ও কাঁশিতে ভুগছিলেন তিনি। এরই মধ্যে ২৮ মে তার নমুনা সংগ্রহ করে দিনাজপুরের এম এ রহিম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
ডা. বাশার জানান, করোনার উপসর্গ থাকলেও ল্যাবের রিপোর্ট না আসায় যথাযথ নিয়ম অনুসারে তাকে দাফন করা হয়েছে।
সৈয়দপুর পৌরসভার প্যানেল মেয়র জিয়াউল হক জিয়া বলেন, জুয়েলারী ব্যবসায়ী সাঈদ হোসেন শহরের শেরে বাংলা সড়কে প্রামানিক জুয়েলার্স নামে একটি প্রতিষ্ঠানে বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনা করতেন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. নাসিম আহমেদ জানান, বিষয়টি খুবই দুঃখজনক ও সৈয়দপুরবাসীর জন্য সতর্কমূলকও। মৃত ব্যক্তি করোনা উপসর্গ নিয়ে মারা গেছে। যদিও তার রিপোর্ট পজিটিভ না নেগেটিভ তা জানা যায়নি।
তবুও দাফন কাফন প্রশাসনের উদ্যোগে সম্পন্ন করা হয়েছে। সে সাথে তার পরিবার ও আশপাশের লোকজনেরও নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হবে। তিনি সৈয়দপুরবাসীকে এ ঘটনা থেকে এখনই সচেতন হওয়ার জন্য আহ্বান জানান এবং সরকারি নির্দেশনা মেনে চলার জোর অনুরোধ জানিয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৭৪০ ঘণ্টা, জুন ০১, ২০২০
ওএফবি