কিন্তু ডামাডোল পিটিয়ে মশক নিধন কার্যক্রমের বাইরে চোখ খুলে ঢাকার অলি-গলি ঘুরলে মনে হয়, ‘সর্বাঙ্গে ব্যথা, ওষুধ দেবো কোথা?’ ব্যস্ত সড়কের পাশে, দোকানপাটে পরিত্যক্ত টায়ারের ভেতরে, যানবাহনের স্ট্যান্ডে, এমনকি খোদ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা অফিসের সামনেই চোখে পড়ে এডিসের লার্ভা বা মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ। বাংলানিউজের ক্যামেরায় উঠে এসেছে এমনই কিছু চিত্র।
ভাষানটেক বাজার প্রধান সড়কের ওপরে পড়ে আছে একটি পিকআপ ভ্যান। ভ্যানটির নিচের চিত্র যেন তুলে ধরছে ‘সমগ্র বাংলাদেশ’র দুর্দশা। পূর্ব ভাষানটেক বাগানবাড়ি এলাকার প্রধান সড়কের পাশেই ময়লা ফেলে স্তূপ করে রেখেছে এলাকাবাসী, যেখানে জমছে পানিও। মিরপুর ১৪ নম্বরে পুলিশ ব্যাটালিয়নের সামনের সড়কের পাশে ফুটপাতে এভাবেই ময়লা ও নোংরা পানি জমে থাকছে দীর্ঘদিন। আর দেশের সবচেয়ে ব্যস্ত ও গুরুত্বপূর্ণ ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এখানে বিদেশগামী কাউকে বিদায় বা বিদেশফেরত কাউকে অভ্যর্থনা জানাতে গেলেই বোঝা যায়, এই বিমানবন্দর মশার কেমন অভয়াশ্রম হয়েছে! কিন্তু কোথা থেকে আসে এতো মশা? আগমনী টার্মিনালের সামনের পার্কিংস্থলে এক চক্কর দিলেই মিলে যাবে সে উত্তর।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫০ ঘণ্টা, আগস্ট ৩১, ২০১৯
জিএমএম/এইচএ/