সোমবার (১৫ জুলাই) এ মামলায় রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন নোমানের আইনজীবী তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী, কয়েকজন সাক্ষীকে জেরার জন্য আবেদন করেন।
ঢাকার বিভাগীয় স্পেশাল জজ সৈয়দ কামাল হোসেন শুনানি শেষে আবেদন মঞ্জুর করে রায় থেকে তুলে সাক্ষীর জেরার জন্য ১ আগস্ট দিন ধার্য করেছেন।
এর আগে এ মামলার রায়ের তারিখ আরও তিনবার পেছানো হয়।
১৯৯৭ সালের ৭ আগস্ট জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান চালায় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এরপর নোমানের সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিলের জন্য নোটিশ জারি করে দুদক।
একই বছরের ২৬ অক্টোবর নোমান নোটিশ গ্রহণ করেন। নোটিশ পাওয়ার পর আইনুযায়ী ৪৫ দিনের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল করার কথা থাকলেও তিনি তা করেননি।
এমনকি তিনি সময় বাড়ানোর জন্য কোনো আবেদন করেননি। এ ঘটনায় ১৯৯৮ সালের ১৯ আগস্ট রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় দুদকের কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল জাহিদ বাদী হয়ে নোমানের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন।
২০০০ সালের ৩০ মে নোমানের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করা হয়। ২০০৪ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি নোমানের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেন আদালত। মামলাটির বিচারকাজ চলাকালে আদালত চার্জশিটভুক্ত আটজনের মধ্যে সাতজনের সাক্ষ্য গ্রহণ করে আদালত।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৪ ঘণ্টা, জুলাই ১৫, ২০১৯
এমএআর/এমএ/