মন্ত্রী বলেছেন, এবার ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ৬২০টি স্থানে,ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ৫৪৩টি, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৪৪৩টি, রাজশাহী সিটি করপোরেশনের ২১০টিসহ দেশের ১১টি সিটি করপোরেশনের ২ হাজার ৯৩৬টি স্থানে পশু কোরবানি করা যাবে।
বৃহস্পতিবার (১৬ আগস্ট) স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে এ সংক্রান্ত এক সভা হয়।
পরে মন্ত্রী বলেন, সিটি করপোরেশন ও পৌরসভা কর্তৃক নির্ধারিত স্থানে যেন সবাই কোরবানি দেয় সেজন্য নাগরিকদের উদ্বুদ্ধ করতে হবে, যাতে বর্জ্য সহজে অপসারণ করা যায়। এর বাইরে যদি কেউ নিজের বাড়ির সামনে বা নিজস্ব জায়গায় পশু কোরবানি দেয়, তবে তা যেন দ্রুত পরিচ্ছন্ন করে ফেলে। আর এক্ষেত্রে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভা কর্তৃপক্ষকেও দ্রুত বর্জ্য অপসারণে তৎপর হতে হবে।
তিনি আরও বলেন, সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলরদের মাধ্যমে মানুষকে নির্ধারিত স্থানে পশু জবাই দিতে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। তবে কেউ যদি নির্ধারিত স্থানে নিয়ে না যায় তাহলে আমাদের আর কী করার আছে। নির্ধারিত স্থানে নিতে বাধ্য করার জন্য কোনো আইন নেই। তাছাড়া কোরবানি ধর্মীয় ব্যাপার, এখানে জোর করাও যায় না। তবে আমরা অনুরোধ করতে পারি।
সভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ও নারায়গণঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়ররা বলেন, নির্ধারিত স্থানে পশু নেওয়ার ক্ষেত্রে আশানুরূপ সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। এ কাজে বিভিন্ন সমীবদ্ধতাও আছে। সমস্যাগুলো দূর করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্তা নিতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২২ ঘণ্টা, আগস্ট ১৬, ২০১৮/আপডেট: ২০১০ ঘণ্টা
এসকে/এইচএ/এমজেএফ