শুক্রবার (১৫ জুন) বিকেল থেকেই যাত্রী ও যানবাহনের চাপ কমতে শুরু করে এ ঘাটে।
বিআইডব্লিউটিসি’র শিমুলিয়া ঘাট উপ-মহাব্যবস্থাপক শাহ মো. খালেদ নেওয়াজ বাংলানিউজকে জানান, বর্তমানে যাত্রীবাহী গাড়ির চাপ কম থাকায় ফেরিতে ট্রাক পারাপার করা হচ্ছে।
তিনি আরও জানান, সব ফেরিগুলো পুরোদমে সচল থাকায় যাত্রীদের কোনো সমস্যা পোহাতে হয়নি। এছাড়া ফেরিগুলো নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ঘাট থেকে ছেড়ে গেছে। বিগত ঈদ মৌসুমের থেকে এবার যাত্রীরা নির্বিঘ্নে এ নৌরুট দিয়ে বাড়ি ফিরেছে ।
সিবোট ঘাটের সুপারভাইজার মো. ওহিদ বাংলানিউজকে জানান, সকালে সিবোট ঘাট এলাকায় বাড়তি চাপ ছিল। বিকেল থেকে যাত্রীদের চাপ কমতে শুরু করেছে। এখন যাত্রীদের কোনো চাপ নেই বললেই চলে।
ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের শিমুলিয়া ঘাটের বিআরটিসি বাস কাউন্টারের কর্মকর্তা মো. রমজান আলি বাংলানিউজকে জানান, সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ঢাকা থেকে শিমুলিয়া ঘাটগামী যাত্রীদের চাপ পড়ে। তবে বিকেলের দিকে ঘাটগামী বাসগুলোতে যাত্রীদের সংখ্যা কমতে শুরু করে। সকালের দিকে মহাসড়কের কয়েকটি পয়েন্টে চার লেনের কাজের জন্য যাত্রীদের ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।
লৌহজং উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মনির হোসেন বাংলানিউজকে জানান, এবার ঈদে যাত্রীরা কোনো রকম ভোগান্তি ছাড়াই পদ্মা পাড়ি দিয়েছে। সকল নৌযানগুলো স্বাভাবিকভাবে সকল যাত্রী পারাপার করেছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০২০ ঘণ্টা, জুন ১৫, ২০১৮
এনটি