বৃহস্পতিবার (২৪ মে) দিনগত রাতে কিশোরগঞ্জের সিনিয়র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু তাহের মোহাম্মদ সাঈদ এ দণ্ডাদেশ দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন-জেলা শহরের বত্রিশ এলাকার মৃত মো. ইমাম হোসেনের ছেলে মো. হানিফ (৩৬), একই এলাকার মৃত আলতাফ উদ্দিনের ছেলে মো. রফিক (৩০), যোগেশ রায়ের ছেলে গোকুল রায় (৬৫), ক্ষিতিশ চন্দ্র বণিকের ছেলে রাজু চন্দ্র বণিক (৩০), নিতাই চন্দ্র দে’র ছেলে রঞ্জিত কুমার দে (৫৫), দিবাকর বসাকের ছেলে উজ্জ্বল কুমার বসাক (৩২), মৃত. আব্দুর রহমানের ছেলে মিজানুর রহমান (৩৯), মৃত. ব্রজেন্দ্র দাসের ছেলে সুধাংসু দাস (৪৩), মৃত. মোন্তাজ মিয়ার ছেলে মো. কাজল মিয়া (২৮), মৃত. আব্দুল হাইয়ের ছেলে খসরু আহমেদ (৫০), সদর উপজেলার করমুলী গ্রামের লুৎফর রহমানের ছেলে মাইজ উদ্দিন (৪০), জেলা শহরের মো. শামসুল হকের ছেলে মো. শামীম (৪৩), করিমগঞ্জ উপজেলার গাংগাইল এলাকার মো. হাছেন আলীর ছেলে চান মিয়া ও শহরের বনানী মোড় এলাকার মৃত মামুদ হোসেনের ছেলে আলীমুদ্দিন (৬০) ।
এর আগে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব-১৪) সহযোগিতায় ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে কিশোরগঞ্জ শহরের বত্রিশ এলাকাসহ বিভিন্ন স্থান থেকে তাদের আটক করে।
সিনিয়র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু তাহের মোহাম্মদ সাঈদ বাংলানিউজকে বলেন, মাদকবিরোধী অভিযানে গাঁজাসহ আটকের পর অপরাধ স্বীকার করায় মো. হানিফ (৩৬), মো. রফিক (৩০), গোকুল রায় (৬৫), রাজু চন্দ্র বণিক (৩০), রঞ্জিত কুমার দে (৫৫), উজ্জ্বল কুমার বসাক (৩২), মিজানুর রহমান (৩৯), সুধাংসু দাস (৪৩), মো. কাজল মিয়া (২৮), খসরু আহমেদ (৫০), মাইজ উদ্দিন (৪০) ও মো. শামীমকে (৪৩) ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
গাঁজাসহ আটক চান মিয়া ও আলীমুদ্দিন (৬০) এর আগে একই ভ্রাম্যমাণ আদালতে এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করেছিলেন। পুনরায় একই অপরাধ করায় তাদের দুই জনের প্রত্যেককে দুই বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং ৩০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩২ ঘণ্টা, ২৫ মে, ২০১৮
আরআর