বিশেষ করে বাঘমারা ব্রিজ, শহরের জেলা পরিষদ চত্বর, পৌর পুকুর পাড় ও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ রূপ নেয় লাখো মানুষের মিলন মেলায়।
নয়নাভিরাম ব্রিজ্র, প্রকৃতির নির্মল বাতাস, নদীর উত্তাল ঢেউ আর নৌকায় ঘুরে বেড়ানো চলে সন্ধ্যা পর্যন্ত।
ঘুরতে আসা জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, বাঘমারা ব্রিজের কথা শুনেছি। কিন্তু এতো যে সুন্দর তা বুঝতে পারিনি। এখানে এসে খুবই ভালো লাগছে।
মুজিজা নামে আর একজন বলেন, কি নেই এখানে। প্রকৃতির নির্মল বাতাস আর বাহারি সৌন্দয্য- এ যেন অন্যরকম এক ভালোলাগা। তাই পরিবার নিয়ে ঘুরতে এসেছি।
জেসমিন আক্তার নামে আর এক দর্শনার্থী বলেন, সব সুন্দর। তার সাথে নিরাপত্তা এবং টয়লেট ব্যবস্থা থাকলে অনেক ভালো হতো।
তুলাতলীতে ঘুরতে আসা কয়েকজন দর্শনার্থী জানান, নদীর উত্তাল ঢেউ আর প্রকৃতির বাহারি সৌন্দয্য উপভোগ করা যায়। তুলাতলী বাঁধে কয়েক হাজার মানুষের সমাগম হয়েছে। পরিবার নিয়ে ঘুরতে এসেছেন সবাই।
শহরের মনোমুগ্ধকর পর্যটন এলাকাগুলো খুব সহজেই নজর কাড়ে। বাঘমারা ব্রিজ ছাড়াও জেলা পরিষদ চত্বরের বাহারি আলোক সজ্জা, ফোয়ারা ও ফুলের বাগানে মন ছুঁয়ে যায়। সরকারি বালক বিদ্যালয়ের মাঠে শিশুদের জন্য বিনোদনের ব্যবস্থা থাকায় সেখানেও ভিড়।
ভোলার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর খায়রুল কবির জানান, যতদিন পর্যন্ত দর্শনার্থীদের সমাগম থাকবে ততদিন পর্যন্ত পর্যাপ্ত নিরাপত্তা থাকবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫০ ঘণ্টা, জুন ২৮, ২০১৭
জেডএম/