জানা যায়, আশ্রয় নেওয়া মানুষের জন্য সেহেরিতে তৈরি হচ্ছে মাংসের খিচুরি, এছাড়া চিড়া ও শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এদিকে জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে কয়েকটি আশ্রয় কেন্দ্র ও জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আরও কয়েকটি কেন্দ্রে এই খাবার ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানা গেছে।
তবে কক্সবাজার পৌর মেয়র মাহবুবুর রহমান চৌধুরী জানিয়েছেন, বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নেওয়া প্রায় পাঁচ হাজার মানুষের জন্য সেহেরি ও শিশুদের জন্য শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করছে পৌরসভা।
আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তা এ কে এম নাজমুল হক বলেন, রাত সাড়ে তিনটার দিকে কক্সবাজার উপকূলে আঘাত আনতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় মোরার হাত থেকে রক্ষা পেতে উপকূল ছেড়ে প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছেন। এছাড়া আরও এক লাখ মানুষ সরে গেছেন আত্মীয়স্বজনের বাড়িসহ নিরাপদস্থানে।
সোমবার (২৯ মে) রাত ১১টা ৫৫ মিনিটে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেন বাংলানিউজকে এ তথ্য জানান।
চট্টগ্রামের ৭০ হাজার মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
বাংলাদেশ সময়: ০১৩০ ঘণ্টা, মে ৩০, ২০১৭
টিটি/টিসি/আইএ