ঢাকা, সোমবার, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

আইন ও আদালত

বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টে বিচার পর্যবেক্ষণ করলেন ভারতের প্রধান বিচারপতি

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১১১৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৪
বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টে বিচার পর্যবেক্ষণ করলেন ভারতের প্রধান বিচারপতি

ঢাকা: বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে বিচারকাজ পর্যবেক্ষণ করেছেন ভারতের প্রধান বিচারপতি ধনঞ্জয় যশবন্ত চন্দ্রচূড়। এ সময় ভারতের সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অনিরুদ্ধ বোস ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তও তার সঙ্গে ছিলেন।

 

রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগে তারা ২০ মিনিট বিচারকাজ পর্যবেক্ষণ করেন।  

প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চের অন্য সদস্যরা হলেন- বিচারপতি বোরহান উদ্দিন, বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম, বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম, বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী ও বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম।  

আদালতের কার্যক্রমের শুরুতে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. মোমতাজ উদ্দিন ফকির ভারতের প্রধান বিচারপতি ও অপর বিচারপতিদের অভিনন্দন জানান। এরপর কার্যতালিকা অনুযায়ী বিচারকাজ শুরু হলে ২০ মিনিট পর্যবেক্ষণ করেন ভারতের প্রধান বিচারপতি।

‘ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন সাউথ এশিয়ান কনস্টিটিউশনাল কোর্টস ইন দ্য টুয়েন্টি-ফার্স্ট সেঞ্চুরি: লেসন্স ফ্রম বাংলাদেশ অ্যান্ড ইন্ডিয়া’ শীর্ষক দুদিনব্যাপী সম্মেলনে যোগ দিতে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশে আসেন ভারতের প্রধান বিচারপতি ধনঞ্জয় যশবন্ত চন্দ্রচূড়।

ভারতের ৫০তম প্রধান বিচারপতি ধনঞ্জয় যশবন্ত চন্দ্রচূড়। তার বাবা যশবন্ত বিষ্ণু চন্দ্রচূড়ও ছিলেন ভারতের প্রধান বিচারপতি। ১৯৭৮ সাল থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত তিনি প্রধান বিচারপতি ছিলেন। ২০০০ সালের ২৯ মার্চ বোম্বে হাইকোর্টের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান তিনি। পরে ২০১৩ সালের ৩১ অক্টোবর এলাহাবাদ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি হন ধনঞ্জয়। ২০১৬ সালের ১৩ মে ভারতের সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হন। ২০২২ সালের ৯ নভেম্বর দায়িত্ব নেওয়া ভারতের এ প্রধান বিচারপতি অবসরে যাবেন চলতি বছরের ১০ নভেম্বর।

বাংলাদেশ সময়: ১০১০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৪
ইএস/আরবি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।