ঢাকা, শুক্রবার, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৮ রমজান ১৪৪৫

ফিচার

ছবিতে খুলনায় ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাব

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৫৩০ ঘণ্টা, মে ২০, ২০২০
ছবিতে খুলনায় ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাব ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে খুলনার একাংশ চিত্র। ছবি: বাংলানিউজ

ঘূর্ণিঝড় ‘আম্পান’ ভারতের উড়িষ্যার উপকূলীয় এলাকায় ব্যাপক তাণ্ডব চালিয়েছে। এতে বিদ্যুৎকেন্দ্র, স্থাপনা ও গাছপালার ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সন্ধ্যায় ঘূর্ণিঝড় আম্পান বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানতে পারে। আম্পানের প্রভাবে ইতোমধ্যে খুলনার উপকূলে ঝড়-বৃষ্টি ও নদ-নদীর পানি বিপদ সীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে খুলনার একাংশ চিত্র।  ছবি: বাংলানিউজখুলনার দাকোপের সুতারখালী ইউনিয়নের কালাবগীর জুলান্ত পাড়া নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে ডুবছে বসতঘর।

ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে খুলনার একাংশ চিত্র।  ছবি: বাংলানিউজখুলনার দাকোপের সুতারখালী ইউনিয়নের কালাবগীর জুলান্তপাড়ায় নদীর পাড়ে পানিতে ডুবে যাওয়া ঘর রক্ষার প্রাণপণ চেষ্টা করছেন এ নারী। ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে খুলনার একাংশ চিত্র।  ছবি: বাংলানিউজদাকোপ উপজেলার কয়েক জায়গা দিয়ে বেড়িবাঁধ উপচে পানি প্রবেশ করেছে। পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও বেড়িবাঁধের উপর মাটি দিয়ে পানি আটকানোর চেষ্টা করছেন। ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে খুলনার একাংশ চিত্র।  ছবি: বাংলানিউজঘূর্ণিঝড় আম্পান থেকে রক্ষা পেতে মানুষকে সাইক্লোন সেন্টারে আসতে খুলনার উপকূলজুড়ে চলছে অবিরাম মাইকিং। ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে খুলনার একাংশ চিত্র।  ছবি: বাংলানিউজকয়রার দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের আংটিহারা এলাকায় বুধবার (২০ মে) দুপুরের জোয়ারের পানিতে ওয়াবদার রাস্তা ছাপিয়ে ভেতরে পানি ঢুকছে। স্থানীয় স্বাধীন সমাজকল্যাণ যুব সংস্থার সদস্যরা স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে বেড়িবাঁধ মেরামতের কাজ করেন। ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে খুলনার একাংশ চিত্র।  ছবি: বাংলানিউজখুলনা জেলার দাকোপ উপজেলায় বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি খুলনা জেলা ইউনিটের পক্ষ থেকে আশ্রয়কেন্দ্রে খাবার পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে খুলনার একাংশ চিত্র।  ছবি: বাংলানিউজখুলনার পাইকগাছার পাঁচ নম্বর সোলাদানা ইউনিয়নে বয়ারঝাপায় ভাঙ্গাহাড়িয়া খেয়াঘাট এলাকায় ওয়াপদা রাস্তায় আকস্মিকভাবে ভাঙন দেখা দিলে স্থানীয়রা মাটি দিয়ে পানি প্রবেশ বন্ধ করেন।

বাংলাদেশ সময়: ১৫০৮ ঘণ্টা, মে ২০, ২০২০
এমআরএম/এএটি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।