ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

নির্বাচন ও ইসি

সিসিকে ভোট দেবেন ৪ লাখ ৮৭ হাজার ৮৫৩ ভোটার

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৬৫৩ ঘণ্টা, মে ১৫, ২০২৩
সিসিকে ভোট দেবেন ৪ লাখ ৮৭ হাজার ৮৫৩ ভোটার

সিলেট: সিলেট সিটি করপেরেশনে (সিসিক) চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় বর্ধিত ১৫টি ওয়ার্ডসহ মোট ৪২টি ওয়ার্ডে ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৮৭ হাজার ৮৫৩ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৫৪ হাজার ৩৬৩ এবং মহিলা ভোটার ২ লাখ ৩৩ হাজার ৩৮৪ জন।

আর হিজড়া ভোটার হয়েছেন মাত্র ৬জন।   

আগামি ২১ জুন অনুষ্ঠিতব্য সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে এসব ভোটার ১৯০টি কেন্দ্রে ১৩৬৭টি স্থায়ী ও ৯৫টি অস্থায়ী কক্ষে ভোট প্রদান করবেন।  

সিলেট সিটি করপোরেশনের ২৭ ওয়ার্ড থেকে বর্ধিত হয়ে ৪২টি ওয়ার্ডে উন্নীত হয়েছে। এবার পুরাতন ২৭টি ওয়ার্ডে ভোটার বেড়ে হয়েছে ৩ লাখ ৬০ হাজার ৮৫৩ জন। ২০১৮ সালে সিসিক নির্বাচনে পুরাতন ওয়ার্ডগুলোতে ভোটার ছিল ৩ লাখ ২১ হাজার ৭৩২ জন। সে তুলনায় এবার ভোট বেড়েছে ৩৯ হাজার ১২১ জন।

আর নতুন যুক্ত হওয়া ১৫টি ওয়ার্ডে ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ২৬ হাজার ৯০০ জন। এ দু’টি মিলিয়ে সিসিকে এবার নতুন ভোটার যুক্ত হয়েছে মোট ১ লাখ ৬৬ হাজার ২১ জন। আর গত নির্বাচনের তুলনায় এবার কেন্দ্র ৫৬টি এবং ভোট কক্ষের সংখ্যা ৪৪১টি বেড়েছে।

ইসির তথ্য মতে, ২০১৮ সালে ২৭ ওয়ার্ডে পুরুষ ভোটার ছিল ১ লাখ ৭১ হাজার ৪৪৪জন। এবার তা বেড়ে হয়েছে ১ লাখ ৮৯ হাজার ৮৮৬ জন। পুরোনো ওয়ার্ডগুলোতে নারী ভোটার ছিল ১ লাখ ৫০ হাজার ২৮৮ জন। এবার বেড়ে হয়েছে ১ লাখ ৭০ হাজার ৯৬১ জন। অর্থাৎ ৫ বছর ব্যবধানে পুরাতন ওয়ার্ডগুলোতে পুরুষ ভোটার বেড়েছে ১৮ হাজার ৪৪২ জন এবং মহিলা ভোটার বেড়েছে ২০ হাজার ৬৭৫ জন।

বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, সিসিকের ১ নম্বর ওয়ার্ডে মোট ভোটার সংখ্যা ৯ হাজার ৯২০ জন। ২ নম্বর ওয়ার্ডে ৭ হাজার ৪৩৭ জন। ৩ নম্বর ওয়ার্ডে ১২ হাজার ৪৬৩ জন। ৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৯ হাজার ৮৯৫ জন। ৫ নম্বর ওয়ার্ডে ১৭ হাজার ৩৫৯ জন। ৬ নম্বর ওয়ার্ডে ১৩ হাজার ৮২৭ জন। ৭ নম্বর ওয়ার্ডে ২০ হাজার ৮৭৩ জন। ৮ নং ওয়ার্ডে ২০ হাজার ৯৬৯ জন। ৯ নম্বর ওয়ার্ডে ১৮ হাজার ৪৩০ জন। ১০ নম্বর ওয়ার্ডে ১৮ হাজার ৫৪৫ জন। ১১ নম্বর ওয়ার্ডে ১৪ হাজার ৭৮৭ জন। ১২ নম্বর ওয়ার্ডে১০ হাজার ৯৩৪ জন। ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে ১০ হাজার ২২২ জন। ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৯ হাজার ৮৪০ জন। ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে ১১ হাজার ৫১৬ জন। ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে ১০ হাজার ২৮৬ জন। ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে ১৫ হাজার ১৩০ জন। ১৮ নম্বর ওয়ার্ডে ১২ হাজার ৮৭৮ জন। ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে ১৩ হাজার ৫০৩ জন। ২০ নম্বর ১২ হাজার ৬৭ জন। ২১ নম্বর ওয়ার্ডে ১৩ হাজার ৫৪০ জন। ২২ নম্বর ওয়ার্ডে ১১ হাজার ৯৪২ জন। ২৩ নং ওয়ার্ডে ৭ হাজার ৭৩৫ জন। ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে ১৩ হাজার ৮৭৭ জন। ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে ১৪ হাজার ২১২ জন। ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে ১৫ হাজার ৫০৬ জন। ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে ১৩ হাজার ১৬০ জন।

এছাড়া নবগঠিত ২৮ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটার ৬ হাজার ৯১৬ জন। ২৯ নম্বর ওয়ার্ডে ৮ হাজার ১০ জন। ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে ৭ হাজার ২৪ জন। ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ হাজার ৪৮১ জন। ৩২ নম্বর ওয়ার্ডে ১২ হাজার ৭৬৮ জন। ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে ৯ হাজার ৫৬৭ জন। ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৯ হাজার ৩১২ জন। ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডে ১০ হাজার ৫৫ জন। ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডে ১২ হাজার ৯৬ জন। ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডে ৭ হাজার ৭৬৯ জন। ৩৮ নম্বর ১০ হাজার ৩২৭ জন। ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডে ১৩ হাজার ১৭১ জন। ৪০ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ হাজার ৯৯৬ জন। ৪১ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ হাজার ৪৩০ জনএবং ৪২ নম্বর ওয়ার্ডে মোট ভোটার হলেন ৪ হাজার ৯৭৮ জন।
 
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫২ ঘণ্টা, মে ১৫, ২০২৩
এনইউ/এসএ 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
welcome-ad