ঢাকা, সোমবার, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ২০ মে ২০২৪, ১১ জিলকদ ১৪৪৫

অর্থনীতি-ব্যবসা

থাইল্যান্ডের র‌্যানং পোর্ট ও বাংলাদেশের চুক্তি

ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১১২৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২১, ২০২১
থাইল্যান্ডের র‌্যানং পোর্ট ও বাংলাদেশের চুক্তি

ঢাকা: থাইল্যান্ডের পোর্ট অথরিটি (র‌্যানং পোর্ট) এবং বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক - এমওইউ হয়েছে।  

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (প্রশাসন ও পরিকল্পনা) জাফর আলম ও থাইল্যান্ডের বন্দর কর্তৃপক্ষ থেকে ড. চামনান চেরিথ তাদের নিজ নিজ কর্তৃপক্ষের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।

মঙ্গলবার (২১ ডিসেম্বার) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে উল্লেখ করা হয়, সমঝোতা স্মারকটি বঙ্গোপসাগরে দুই দেশের মধ্যে সামুদ্রিক যোগাযোগ বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে বাণিজ্য সহজতর করবে বলে আশা করা হচ্ছে। এটি বিমসটেক অঞ্চলসহ প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে বৃহত্তর সংযোগ বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশের বৃহত্তর দৃষ্টিভঙ্গির অংশ। এই সমঝোতা স্মারকটি উভয় পক্ষের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে আরও বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সুযোগ অন্বেষণ করতে উৎসাহিত করবে। বন্দর ব্যবস্থাপনা, অপারেশন, তথ্য প্রযুক্তি, যোগাযোগ, বন্দর সংযোগ, উপকূলীয় শিপিং, বন্দর-সম্পর্কিত শিল্প এবং বিনিয়োগ প্রচারে তথ্য বিনিময় ও সহযোগিতার মাধ্যমে উভয় বন্দর কর্তৃপক্ষ উপকৃত হবে।

সমঝোতা স্মারকের অধীনে র‌্যানং বন্দর এবং বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরের মধ্যে উপকূলীয় শিপিং, থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্যের জন্য পরিবহন সময় এবং খরচ কমানোর মাধ্যমে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যকে আরও শক্তিশালী করতে ব্যাপকভাবে অবদান রাখবে।
এমওইউ স্বাক্ষরের ফলে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ সময়: ১১২৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২১, ২০২১
টিআর/এসআইএস 
 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।