ইচ্ছেঘুড়ি
পুরনোকে বিদায় দিয়ে স্বাগত জানানোর সময় এসেছে নতুন বছরকে। পুরনো হিসাব-নিকাশ ফেলে এবার ভাবতে হবে নতুন বছর নিয়ে।প্রতিবছরই পুরনো
নতুন বছর দোরগোড়ায়। ২০১৫ সালকে স্বাগতম জানানোর সঙ্গে সঙ্গে বাবা-মা, বন্ধুদের ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছাও তো জানাতে হবে। শুভেচ্ছার
তোমরা যখন শীতের দিনে গরম জামা পরেঘুরে ফিরে বেড়াও শহরে ভীষণ মজা করেআমরা তখন বাছুর চরাই বিশাল মাঠের পরেসন্ধ্যা হলে থিরথিরিয়ে ফিরে আসি
ক্রিকেট বলটি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ভোম্বলের কৌশল আসলেই অতুলনীয়। নাদুস নুদুস শরীরে যখন ব্যাটিং পজিশনে থাকে তখন উইকেটটিও দেখা যায়
বড়দিন খ্রিষ্টধর্মবালম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। প্রতিবছর ২৫ ডিসেম্বর, অর্থাৎ যীশু খ্রিষ্টের জন্মদিনে বড়দিন উদযাপিত হয়।
ক্রিসমাস ট্রি বলতেই আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে সুসজ্জিত একটি গাছ। ক্রিসমাস ট্রি বড়দিন উদযাপনের একটি অপরিহার্য অংশ। ক্রিসমাস ট্রি
ট্যানগ্রাম নাম শুনেছ? এটা একটি বুদ্ধির খেলা। চমৎকার এ খেলাটি প্রথম উদ্ভাবন করেছিল চীনারা। বর্তমানে অবশ্য বিশ্বজুড়ে এর দারুণ
রুবিক্স কিউব নামটা আমাদের পরিচিত, কিন্তু সমা কিউবের নাম শুনেছ কি? অনেকেই হয়তো এটার নাম শোনোনি। এটাও একটা কিউব পাজল। তবে এটা মোটেই
চারিদিকে হিমেল হাওয়াপরশ দিয়ে যায়আবার এলো শীত লেপ-কাঁথা গায়।শিশির মাখা ঘাসের বুকেঘাস ফড়িংয়ের খেলাঅতিথি পাখিরা সবজমায় প্রীতির
ইগলু শব্দটার সঙ্গে আমাদের সবারই পরিচয় রয়েছে। তবে ইগলু শুনে আইসক্রিমের কথা ভাবার কোনো কারণ নেই। আমি যে ইগলুর কথা বলছি, সেটা কিন্তু
আমার একটি আকাশ ছিলনানা রঙে আঁকাসুদূর মেঘে যাত্রী হলোমন ময়ূরীর পাখা!আমার একটি পাহাড় যে তারলাল সবুজের ছোঁয়ায়শাল-তমালে বাজিয়ে
১৯৭১ সালে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক বিদেশি বন্ধুরা আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলেন। আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধকে সফল করার জন্য
বিজয় দিবসে ছোট্ট বন্ধুদের কলরবে মুখরিত হয়ে ওঠে নন্দন পার্ক। কেমন ছবি এঁকেছিল ছোট্ট বন্ধুরা, এসো সবাই মিলে দেখি।
স্বাধীনতা আমার মুক্ত ভাবে চলাস্বাধীনতা আমার বাংলায় কথা বলা,স্বাধীনতা আমার মুক্তিযোদ্ধা হয়ে থাকাস্বাধীনতা আমার দেশকে মুক্ত
‘বিজয়’ শব্দটি শুনলেই বুকের ভেতরে যেন একটা স্বাধীন পাখি উড়তে শুরু করে। ইতিহাসে বাঙালির সবচেয়ে বড় অর্জন যুদ্ধ করে অর্জন করা
ঢাকা: চারপাশে ফেলে রাখা বিভিন্ন অব্যবহৃত সামগ্রী দিয়ে নানা ধরনের খেলনা, শো-পিসসহ বিভিন্ন পণ্য তৈরি করবে শিশুরা। ‘যা কিছুই ফেলনা তা
১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের অসীম সাহস ও বীরত্বের মাধ্যমে আমরা পেয়েছি স্বাধীনতা। ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে এ দেশের
১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১। বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হওয়ার দ্বারপ্রান্তে, ঠিক তখনই নিজেদের পরাজয় টের পেয়ে দেশকে মেধাশূন্য করতে এ দেশের শ্রেষ্ঠ
এক দেশে একটি ছেলে ছিল। ছেলেটির মা-বাবা ও বোন ছিল। একদিন সে একটি পাটকাঠি পেল। তার বোনকে বলল, জানো পাটকাঠিটা ঘুরালে না অনেক কিছু পাবে, যা
(পূর্ব প্রকাশের পর)- খবরদার। চুরি বলবি না হতচ্ছাড়া। ওগুলো আমিই নিয়ে আসি। আবার তোকে ফিরিয়ে দেবো পড়া হয়ে গেলে। - তুমি পড়ো!!! চোখ বড় বড় করে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন