বাংলাদেশের প্রথম স্পোর্টস চ্যানেল টি স্পোর্টস। দেশের খেলাধুলার পাশাপাশি এই চ্যানেল সার্বক্ষণিকভাবে সম্প্রচার করে চলেছে

শুরুতেই ধাক্কা দিয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। শেখর ধাওয়ানকে ফিরিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু এরপর ভিরাট কোহলির ক্যাচ ছাড়েন লিটন দাস। অন্য

স্বপ্নের সময়ের শেষ মেহেদী হাসান মিরাজের বোধ হয় প্রথম দুই ম্যাচে হয়নি। ভারতকে ভুগিয়ে সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে জয় এনে দিয়েছিলেন। শেষ

প্রথম দুই ম্যাচ জিতে সিরিজ ইতোমধ্যেই নিজেদের করে নিয়েছে বাংলাদেশ। এখন হাতছানি দিয়ে ডাকছে ভারতকে হোয়াইটওয়াশ করার সুযোগ। যেটি আগে

টাইব্রেকারে সব আলো যেন একাই কেড়ে নিলেন আর্জেন্টিনা গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেস। দুটো পেনাল্টি ঠেকিয়ে শুধরে নিলেন দুই গোল হজম

রুদ্ধশ্বাস এক ম্যাচের পর বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে পৌঁছে গেছে আর্জেন্টিনা। নেদারল্যান্ডসকে তারা হারিয়েছে টাইব্রেকারে গিয়ে। তবে এর

গোল করিয়েছেন, আবার গোলও করে আর্জেন্টিনার ত্রাণকর্তা হয়ে ওঠেন মেসি। দলকে যখন তিনি সেমিফাইনালে নিয়েই যাচ্ছিলেন, ঠিক তখনই খলনায়ক হয়ে

কাতার বিশ্বকাপেই আন্তর্জাতিক ফুটবলের ইতি টানবেন নেইমার, এমনটাই বলেছিলেন তিনি। তবে ভবিষ্যৎ নিয়ে আবারও ভাবতে চান তিনি। কোয়ার্টার

২০২২ বিশ্বকাপের মঞ্চ যেন মেসির জন্যই প্রস্তুত। ক্যারিয়ারের শেষ বিশ্বকাপটা তাই রেকর্ড ভাঙাগড়ার উপলক্ষ বানিয়ে ফেলেছেন এই

হেক্সার জয়ের স্বপ্নে আরো একবার ধাক্কা খেল ব্রাজিল। কাতারেও তা পূরণ হলো না। কোয়ার্টার ফাইনালে ক্রোয়েশিয়ার কাছে টাইব্রেকারে ১(৪)-১(২)

প্রথম ৩০ মিনিটে লক্ষ্যে বল রাখতে পারল না কোনো দলই। তবে বিরতির মিনিট দশেক আগে লিওনেল মেসির অ্যাসিস্টে ডেডলক ভাঙলেন নাহুয়েল মোলিনা।

বিশ্বকাপে থেমে গেলো ব্রাজিলের পথচলা। ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে ১-১ ব্যবধানে ড্রয়ের পর টাইব্রেকারে এসে হারতে হয়েছে সেলেসাওদের।

পুরো ম্যাচে একচেটিয়া আধিপত্য দেখিয়েছে ব্রাজিল। নির্ধারিত ৯০ মিনিট থেকে অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে তাদের দাপট ছিল চোখে পড়ার মতো। কিন্তু

ম্যাচের আগে বেশিরভাগের কাছেই ফেভারিট ছিল ব্রাজিল। রুদ্ধশ্বাস অপেক্ষার পর অতিরিক্ত সময়ে এসে গোলও পেয়ে গিয়েছিল তারা। কিন্তু ১২০

তিনি যেন বিশ্বকাপের ট্র্যাজিক হিরো। পাঁচবার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়ে ব্রাজিল হেক্সা জয়ের স্বপ্ন দেখছে ২০ বছর ধরে। সেই স্বপ্নের

রাশিয়া বিশ্বকাপে অতিরিক্ত সময়ে গিয়ে একটি ম্যাচও হারেনি ক্রোয়েশিয়া। কাতার বিশ্বকাপে যেন একই চিত্রনাট্য লিখছে তারা। গতবারের মতো

ক্রোয়েশিয়ার রক্ষণ চেপে ধরেও গোলের দেখা পাচ্ছিল না ব্রাজিল। নির্ধারিত সময় কেটে গেল। অতিরিক্ত সময়েরও প্রথম ভাগ শেষের পথে। এমন সময়

নাটকীয়তা, রোমাঞ্চ, শ্বাসরুদ্ধ-নকআউট পর্বেই তো এসব হয়। আরো বেশি মাত্রায় হয়। নির্ধারিত ৯০ মিনিটেও যখন আলাদা করা যায়নি তখন খেলা গড়ায়

নেইমারের গোলে ডেডলক ভাঙল ব্রাজিল। নির্ধারিত ৯০ মিনিটে গোলশূন্য থাকার পর খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। আর সেখানেই বাজিমাত নেইমারের।

আক্রমণের পর আক্রমণ। পুরো ৯০ মিনিট এভাবেই ক্রোয়েশিয়ার ডিফেন্ডার ও গোলরক্ষককে এভাবেই ব্যতিব্যস্ত করে রেখেছে ব্রাজিল। কিন্তু