ঢাকা, শুক্রবার, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৮ রমজান ১৪৪৫

বইমেলা

শতাধিক নতুন বই নিয়ে পাঞ্জেরী

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২২২৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০২০
শতাধিক নতুন বই নিয়ে পাঞ্জেরী

গ্রন্থমেলা প্রাঙ্গণ থেকে: ছোটদের বইয়ের এক জাদুর দুনিয়া পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্সে। তবে বড়দের জন্যও রয়েছে বিচিত্র বিষয়ে দেশের গুণী লেখকদের বই। বড়দের জন্য ৬০টি এবং ছোটদের জন্য ৪৩টি; সবমিলিয়ে ১০৩টি নতুন বই নিয়ে এবার মেলায় নিজেদের আয়োজন সাজিয়েছে পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) অমর একুশে গ্রন্থমেলা প্রাঙ্গণে দাঁড়িয়ে কথা হয় পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্সের চেয়ারম্যান কামরুল হাসান শায়কের সঙ্গে।

বাংলানিউজকে তিনি বলেন, পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স এবারের অমর একুশে গ্রন্থমেলায় ১০৩টি বই প্রকাশ করছে।

বড়দের ৬০টি ও ছোটদের জন্য ৪৩টি। এর মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ বই বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক।

‘সেই সঙ্গে দেশের সেরা লেখকদের উপন্যাস, গল্প, কবিতা ও প্রবন্ধের বইও রয়েছে আমাদের আয়োজনে। আরও রয়েছে কমিকস, গ্রাফিক নভেল। সামাজিক সচেতনতা ও আত্ম-উন্নয়নমূলক বইও রয়েছে আমাদের নতুন বইয়ের তালিকায়। ’

পড়ুন>> এবার বই কেনার পালা

এবছর পাঞ্জেরী প্রকাশিত বইয়ের মধ্যে রয়েছে- সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম ও মঈনুল আহসান সাবেরের ‘ উপন্যাস ত্রয়ী’, আনোয়ারা সৈয়দ হকের ‘ কংকালের মুখ’, ধ্রুব এষের ‘ পরেশের বউ’, আনিসুল হকের ‘তিন অপরূপা’, পলাশ মাহবুবের ‘ সুস্মিতার নিজস্ব সংবাদ’, অরুণ কুমার বিশ্বাসের ‘চিলিংহ্যাম দুর্গে আতঙ্ক’, মারুফ রসুলের ‘কাঙ্ক্ষিত মৃত্যুর খসড়া’, হাবিবুর রহমানের সম্পাদনায় ‘নন্দিত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান খান’, মুনতাসীর মামুনের ‘ হৃদয়নাথের ঢাকা শহর’, খন্দকার মাহমুদুল হাসানের ‘ বাংলার প্রাচীন জনপদ ও পুরাকীর্তি’, মোজাফফর হোসেনের ‘দক্ষিণ এশিয়ার ডায়াসপোরা সাহিত্য’, ফরিদ কবিরের ‘প্রেমমন্ত্র’, পিয়াস মজিদের ‘গোলাপের নহবত’, মিনার মনসুরের ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শত্রু-মিত্র’, সেলিনা হোসেনের ‘আওয়ার বিলাভড শেখ মুজিব’, মোনায়েম সরকারের ‘লাইফ অ্যান্ড টাইমস অব দ্য ফাদার অব দ্যা নেশন’, আতিউর রহমানের ‘নাই নাই ভয়, হবে হবে জয়’, জ্যোতিপ্রকাশ দত্তের ‘সাম্প্রতিক সেরা গল্প’, স্বকৃত নোমানের ‘বানিয়াশান্তার মেয়ে’, হাবীবুল্লাহ ফাহাদের ‘ বজলু জানে লাশের পরিচয়’, হক ফারুক আহমেদের ‘শহরে দেবশিশু’, সৈয়দ হাসান ইমামের ‘আকাশ আমায় ভরলো আলোয়’।

শিশু-কিশোর সাহিত্যের মধ্যে রয়েছে কবীর চৌধুরীর ‘রাজা আর্থার ও এক্সক্যালিবার’ ও ‘পুশকিন ও অন্যান্য’, আনিসুল হকের ‘গুড্ডু বুড়ার বিজয় দিবস’, সঙ্গীতা ইমামের ‘তুলতুলের সারাদিন’ ও ‘স্পর্শের রকমফের’, অনীন বাশারের ‘কালো ঘোড়া’ ও ‘পরিরাজ্য’, লুৎফর রহমান রিটনের ‘ইঁদুর ছানার গল্প’, শাহরিয়ার খানের ‘বেসিক আলী ১২’, ‘বাবু ১১’ ও ‘আশ্চর্য ২’।

বাংলাদেশ সময়: ১৭১৯ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০২০
ডিএন/এমএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।