![]() সুরের ছোয়া। ছবি: বাংলানিউজ |
ঢাকা: বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির কন্ঠশিল্পী ও যন্ত্রশিল্পীদের অংশগ্রহণে সঙ্গীত সন্ধ্যা ‘সুরের ছোয়া’ অনুষ্ঠিত হয়। একাডেমির সংগীত ও যন্ত্রশিল্পীদের অংশগ্রহণে দলীয় সংগীত, রবীন্দ্র সংগীত, আধুনিক গান, লালন গীতিসহ আয়োজনে বিভিন্ন পরিবেশনা নিবেদন করেন শিল্পীরা।
মঙ্গলবার (১৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় একাডেমির জাতীয় সঙ্গীত ও নৃত্যকলা কেন্দ্র মিলনায়তনে এ সঙ্গীত সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয়।
সন্ধ্যার এ পরিবেশনায় ‘ও আলোর পথযাত্রী..’ এবং ‘সোনাই বান্ধাইয়া নাও..’ দলীয় সংগীতের মধ্যদিয়ে শুরু হয় পরিবেশনা। রবীন্দ্র সংগীত ‘একটুকু ছোঁয়া লাগে..’ এবং ‘তোমার খোলা হাওয়া..’ গেয়েছেন শিল্পী মোহনা দাস। ‘আজও মধুরও বাঁশি বাজে..’ এবং ‘নয়ন শরশী কেন..’ গান পরিবেশন করেন শিল্পী হিমাদ্রী রায়।
‘এমনি বরষা ছিল সেদিন..’ এবং ‘হৃদয় কাদা মাটির কোন মুর্তি নয়..’ গান পরিবেশন করেন শারমিন আক্তার। ‘কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে’ এবং ‘বন্ধু রঙ্গিলা রঙ্গিলা..’ পরিবেশন করেন শিল্পী আবিদা রহমান সেতু। ‘তখন তোমার একুশ বছর..’ এবং ‘বলছি তোমার কানে..’ পরিবেশন করেন শিল্পী সুচিত্রা রানী সুত্রধর। ‘কারো রবেনা এ ধন..’ এবং ‘তোমার দিলকি দয়া..’ পরিবেশন করেন শিল্পী রোকসানা আক্তার রুপসা।
আয়োজনে আরো নানান ধরনের সংগীত পরিবেশন করেন শিল্পী সরদার হীরক রাজা, আব্দুল্লাহেল-রাফি তালুকদার এবং শিল্পী মো. সোহানুর রহমান। এছাড়াও ‘বুকের ভিতর আকাশ নিয়ে..’ এবং ‘মঙ্গল হোক এই শতকে..’ গানের সাথে নৃত্য পরিবেশন করে একাডেমির নৃত্যদল।
শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর ভাবনা ও পরিকল্পনায়, একাডেমির সচিব ও প্রযোজনা বিভাগের পরিচালক ড. কাজী আসাদুজ্জামানের তত্ত্বাবধানে ‘সুরের ছোয়া’ আয়োজনের সঙ্গীত পরিচালনা করেন ইবনে রাজন।
বাংলাদেশ সময়: ২৩৫৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৫, ২০১৯
এইচএমএস/এমকেএম