ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ মে ২০২৪, ০০ জিলকদ ১৪৪৫

স্বাস্থ্য

বসুন্ধরায় ক্যান্সার কেয়ার হোম ‘আলোক নিবাস’

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২০২৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৫, ২০২২
বসুন্ধরায় ক্যান্সার কেয়ার হোম ‘আলোক নিবাস’ রাজধানীর বসুন্ধরায় ক্যান্সার কেয়ার হোম আলোক নিবাসের উদ্বোধন হয়েছে | ছবি: শাকিল আহমেদ

ঢাকা: বাংলাদেশে প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ সেবাদানকারী ক্যান্সার কেয়ার হোম ‘আলোক নিবাস’ এর উদ্বোধন হয়েছে।

শনিবার (১৫ জানুয়ারি) বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ‘এ’ ব্লকের ৩ নম্বর রোডে প্রতিষ্ঠানটির উদ্বোধন করেন বাংলাদেশে ক্যান্সার এইড ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আনিস এ খান।

তিনি বলেন, এমন একটা মহান উদ্দেশ্য নিয়ে যাকেই বলা হয়েছে সবাই এগিয়ে এসেছেন। ‘অলোক নিবাস’ নামটি ক্যান্সার যোদ্ধাদের সহায়তা, সাহস, আশ্রয় এবং যত্নের প্রতিনিধিত্ব করে।

স্কুল অব বিজনেস, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস, বাংলাদেশের ভাইস চ্যান্সেলর ইমরান রহমান বলেন, এই উদ্যোগটাকে আমি স্বাগত জানাই। আমাদের ইউনিভার্সিটির পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে।

অনুষ্ঠানে বাংলা ট্র্যাক গ্রুপের জাহাঙ্গীর আলম বলেন, জনগণের জন্য যদি কিছু করা যায় সেই চিন্তা থেকে আমাদের এখানে যুক্ত হওয়া। আশা করছি আমার সর্বোচ্চটা এখানে দেব।



ইস্পাহানি গ্রুপের জিএম (চা মার্কেটিং) ওমর হান্নান বলেন, ইস্পাহানি গ্রুপ স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং খেলাধুলায় সবসময় কাজ করে। এখানে যত ধরনের সহযোগিতা প্রয়োজন আমরা ইস্পাহানি গ্রুপ ভবিষ্যতে তা দিয়ে যাব।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আইপিডিসি’র এমডি এবং সিইও মমিনুল ইসলাম, এক্সপো গ্রুপের কান্ট্রি ম্যানেজার মুর্তজা করিম, বিএসআরএম গ্রুপের রুহি এম আহমেদ ও এবি ব্যাংকের ভিপি ইশতিয়াক এ চৌধুরী প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে আলোক নিবাসের পক্ষ থেকে বলা হয়, গত সেপ্টেম্বরে এই ক্যান্সার কেয়ার হোমের উদ্বোধন করার কথা ছিল। করোনা মহামারির কারণে দেরি হলো। অথচ রোগ তো আর থেমে থাকেনি। এই সময়ে আমরা ক্যান্সারে অনেককে হারিয়েছি। এই রোগে রোগীদের কেমো ও রেডিও থেরাপি নিতে হয়। এখানে ঢাকার বাইরে থেকে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে তাদের শারীরিক ফিটনেস, মনোবল বৃদ্ধিসহ নানা বিষয়ে সেবা দেবে আলোক নিবাস। প্রথম অবস্থায় একসঙ্গে ২৪ জন রোগী আলোক নিবাস থেকে সেবা নিতে পারবেন।

বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৫, ২০২২
এসএমএকে/এমজেএফ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।