বৃহস্পতিবার (২৮ মে) বিকেলে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তার কাছ থেকে প্লাজমা সংগ্রহ করা হয়।
অরুন চাকমার কাছ থেকে ৪৫০ এমএল প্লাজমা সংগ্রহ করা হয়।
বাকি অর্ধেক অন্য এক করোনায় আক্রান্ত রোগীর শরীরে প্রয়োগ করা হবে।
কনস্টেবল অরুন চাকমা সিএমপির ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত। সিএমপির করোনায় আক্রান্ত সদস্যদের মধ্যে তিনি প্রথম সুস্থ হন।
সিএমপির অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (জনসংযোগ) মোহাম্মদ আবুবকর সিদ্দিক বাংলানিউজকে বলেন, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ডা. সামিরুল ইসলাম বাবুর জন্য প্লাজমা দিয়েছেন করোনা থেকে সুস্থ হওয়া চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের সদস্য কনস্টেবল অরুন চাকমা। সিএমপি কমিশনার স্যারের নির্দেশে সুস্থ হওয়া অন্য সদস্যরাও প্লাজমা দিতে প্রস্তুত রয়েছেন।
স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. আ ম ম মিনহাজুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, আমাদের অনুরোধের প্রেক্ষিতে সিএমপির সদস্য কনস্টেবল অরুন চাকমা প্লাজমা দিয়েছেন। তার কাছ থেকে ৪৫০ এমএল প্লাজমা সংগ্রহ করা হয়েছে। এর অর্ধেক ডা. সামিরুল ইসলাম বাবুর শরীরে প্রয়োগ করা হবে। বাকি অর্ধেক অন্য আরেকজন রোগীর শরীরে প্রয়োগ করা হবে।
এর আগে ডা. আ ম ম মিনহাজুর রহমানের উদ্যোগে সাতকানিয়ার বাসিন্দা তারেক সোহেল নামে করোনা থেকে সুস্থ হওয়া একজনের কাছ থেকে প্লাজমা সংগ্রহ করে ডা. সামিরুল ইসলাম বাবুর শরীরে প্রয়োগ করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২১২০ ঘণ্টা, মে ২৮, ২০২০
এসকে/টিসি