বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় খাতুনগঞ্জের পেঁয়াজের বড় বিপণিকেন্দ্র হামিদুল্লাহ মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইদ্রিস বাংলানিউজকে জানান, ভারতীয় পেঁয়াজ আড়তে নেই। মিয়ানমারের পেঁয়াজ সকালে ১৩৫ টাকা বিক্রি হয়েছে।
মিশরের পেঁয়াজ সকালে ১৪০ টাকা বিক্রি হয়েছে।
এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, বুধবার (১৩ নভেম্বর) টেকনাফ স্থলবন্দর থেকে ৭ ট্রাক পেঁয়াজ এসেছিল খাতুনগঞ্জে। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) পেঁয়াজ এসেছে ১৬ ট্রাক। তবে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের পাইকারি পেঁয়াজ ক্রেতারা এসে বেশিরভাগ পেঁয়াজ কিনে বিভিন্ন জেলায় পাঠিয়ে দিয়েছেন।
তিনি বলেন, পেঁয়াজ পচনশীল পণ্য হওয়ায় মজুদের প্রশ্নই আসে না। তবে ভারতের নাসিক পেঁয়াজ কয়েক সপ্তাহ নিশ্চিন্তে রেখে দেওয়া গেলেও মিয়ানমার, চীন, তুরস্ক, মিশরের পেঁয়াজ অতটা টেকসই নয়। কয়েক দিনের মধ্যেই পচন ধরে যাচ্ছে।
অপর এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, বিভিন্ন দেশ থেকে চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর দিয়ে আসা পেঁয়াজ খাতুনগঞ্জে ঢুকছে না। তার আগেই দেশের বিভিন্ন জেলায় চলে যাচ্ছে। এ অবস্থায় পেঁয়াজের বড় চালানের দিকে তাকিয়ে আছেন সবাই।
এদিকে পাইকারি বাজারে পেঁয়াজের দাম বাড়ার খবরে খুচরা পর্যায়েও প্রভাব পড়েছে। খুচরায় মান ও আকার ভেদে প্রতিকেজি পেঁয়াজ ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
>> মিশর, চীন, পাকিস্তান থেকে আসছে ৬৬ হাজার টন পেঁয়াজ
বাংলাদেশ সময়: ১৭২০ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৪, ২০১৯
এআর/টিসি