এখান থেকে যাওয়ার আগে একাধারে ১০ বছর ছিলাম। এর আগে দুই বছর কাটিয়েছিলাম চট্টগ্রামে।
মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) বিকেলে হোটেল আগ্রাবাদের ইছামতি হলে এসব কথা বলেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (শুল্ক নীতি ও আইসিটি) সৈয়দ গোলাম কিবরিয়া।
শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, কৃতী শিক্ষার্থী যারা পুরস্কার পাচ্ছে, তাদের মায়েদের ধন্যবাদ জানাই। তারা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন। বাবারা ব্যস্ত থাকেন বাইরের কাজে। অনেক কষ্ট স্বীকার করে ছেলেমেয়েদের এ পর্যায়ে নিয়ে এসেছে মায়েরা। তারা ধন্যবাদ পাওয়ার দাবিদার। আমি প্রত্যাশা করবো, ভবিষ্যতে তারা আরও উন্নত জীবনের সঙ্গে পরিচিত হবে। জীবনে আরও অনেক ভালো কাজ করবে। একজন আদর্শ মানুষ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলবে। নিজের জন্য, পরিবার-সমাজ-দেশের জন্য সব ভালো কাজে সম্পৃক্ত থাকবে। আত্মসম্মান নিয়ে সমাজে বসবাস করতে শিখবে।
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি একেএম আকতার হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার মোহাম্মদ ফখরুল আলম।
কমিশনার শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, আজকের শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যতে দেশকে নেতৃত্ব দেবে। তোমরাই ব্যবসা-বাণিজ্য ও দেশ পরিচালনার সুযোগ পাবে। সততা ও দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
অ্যাসোসিয়েশনের সাংস্কৃতিক, শ্রম ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক শিহাব চৌধুরী বিপ্লবের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন সাধারণ সম্পাদক মো. আলতাফ হোসেন চৌধুরী (বাচ্চু), প্রথম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী মাহমুদ ইমাম (বিলু)। এ
শিক্ষার্থীদের পক্ষে অনুভূতি জানান মাহাদিয়া আলম আরিয়া ও নুসরাত ফৌজিয়া খানম মৌ।
অনুষ্ঠানে ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত এসএসসি, এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় কৃতিত্বের সঙ্গে উত্তীর্ণ ৬৪ শিক্ষার্থীকে ক্রেস্ট, সনদ ও বৃত্তি দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৫, ২০১৯
এআর/টিসি