পিইসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫ হাজার ১১৫ জন এবং ইবতেদায়ীতে ৪৭০ জন।
৩০ ডিসেম্বর (শনিবার) দুপুর ২টায় প্রকাশিত ফলাফলে এ তথ্য জানা গেছে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নাসরিন সুলতানা বাংলানিউজকে জানান, এবছর পিইসিতে নগরীসহ চট্টগ্রামের ২০ শিক্ষা থানার ৩ হাজার ৭৯৪টি স্কুলের ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯৩০ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। এরমধ্যে পাস করেছে ১ লাখ ৪২ হাজার ২৬৪ জন।
প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, এবছর নগরীর ৬টি সহ চট্টগ্রামের ২০ শিক্ষা থানায় ৩৪৬টি কেন্দ্রে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১ লাখ ৫২ হাজার ৫৫২ জন পরীক্ষার্থী। এরমধ্যে পাহাড়তলী শিক্ষা থানার ১২৭টি স্কুলের ৮টি কেন্দ্রে ৬ হাজার ৮৫৮, ডবলমুরিংয়ের ২০২টি স্কুলের ৯টি কেন্দ্রে ১০ হাজার ৪, বন্দরের ১২৯টি স্কুলের ৬টি কেন্দ্রে ৭ হাজার ৪৭৪, পাঁচলাইশের ১৯০টি স্কুলের ১০টি কেন্দ্রে ৯ হাজার ৮৮, চান্দগাঁওয়ের ১৬৪টি স্কুলের ৯টি কেন্দ্রে ৮ হাজার ৭৩১, কোতোয়ালীর ১১২টি স্কুলের ৭টি কেন্দ্রে ৭ হাজার ৫২, বাঁশখালীর ২০৫টি স্কুলের ৩০টি কেন্দ্রে ৯ হাজার ৬২৭, রাউজানের ২৩৩টি ২৫টি কেন্দ্রে ৬ হাজার ৪৭০, সন্দ্বীপের ১৮৪টি স্কুলের ১৮টি কেন্দ্রে ৬ হাজার ৯১, ফটিকছড়ির ৩২০টি স্কুলের ৩৭টি কেন্দ্রের ১০ হাজার ৭৩৫, পটিয়ার ৩০৬টি স্কুলের ২৯টি কেন্দ্রের ১০ হাজার ৯৬৯, আনোয়ারার ১৬৩টি স্কুলের ১৪টি কেন্দ্রের ৬ হাজার ১৪২, বোয়ালখালীর ১৪৭টি স্কুলের ১৪টি কেন্দ্রের ৪ হাজার ৬৩৫, লোহাগাড়ার ১৪৩টি স্কুলের ১০টি কেন্দ্রে ৫ হাজার ৯৮৪, চন্দনাইশের ১২৪টি স্কুলের ১৬টি কেন্দ্রে ৪ হাজার ২৬৯, হাটহাজারীর ২৩৯টি স্কুলের ২০টি কেন্দ্রে ৮ হাজার ৫৪, রাঙ্গুনীয়ার ২১৭টি স্কুলের ১৮টি কেন্দ্রে ৭ হাজার ২৪, মিরসরাইয়ের ২৩২টি স্কুলের ১৮টি কেন্দ্রে ৭ হাজার ৪১৯ ও সীতাকুণ্ড থানার ১৭১টি স্কুলের ১২টি কেন্দ্রে ৮ হাজার ৯৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩০, ২০১৭
এসবি/টিসি