ঢাকা, সোমবার, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ২০ মে ২০২৪, ১১ জিলকদ ১৪৪৫

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সানশাইন গ্রামার স্কুলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণিল আয়োজন

চট্টগ্রাম প্রতিদিন ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১১৪১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৫, ২০১৬
সানশাইন গ্রামার স্কুলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণিল আয়োজন

চট্টগ্রাম: সানশাইন গ্রামার স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৩১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী বর্ণিল আয়োজনে উদযাপিত হয়েছে।   বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী আয়োজনের মধ্যে ছিল সানশাইন চ্যারিটির পক্ষ থেকে সন্ধানী চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) ইউনিটকে নিরাপদ রক্তসংরক্ষণের জন্য আট লাখ টাকা অনুদান প্রদান, চমেক চাইল্ড লিউকোমিয়া ওয়ার্ডের জন্য পর্দা, বেডশিট ও প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি প্রদান, তিন রিকশাচালককে রিকশা প্রদান, সানশাইন কলেজ ক্যাম্পাসে মিনাবাজার ও র‌্যাফেল ড্র।



উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।   অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম, চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মাহবুবুল আলম, চট্টগ্রামে নিযুক্ত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার সোমনাথ হালদার।


সকালে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের পর অতিথিদের ফুল দিয়ে স্বাগত জানান সানশাইন গ্রামার স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ সাফিয়া গাজী রহমান।

মেয়র বলেন, প্রতিষ্ঠার পর থেকে সানশাইন গ্রামার স্কুল ছাত্রছাত্রীদের পাঠ্য শিক্ষার পাশাপাশি সামাজিক, সাংস্কৃতিক শিক্ষাও দান করে যাচ্ছে। এই স্কুলের শিক্ষার্থীরা চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পরিচ্ছন্নতা অভিযানসহ নানামুখী নৈতিক কর্মকাণ্ডে নিজেদের সম্পৃক্ত করেছে। পাঠ্য শিক্ষার পাশাপাশি স্কুলশিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের যে নৈতিক-মূল্যবোধ শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন তা একজন পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে ভূমিকা রাখবে।

মেয়র চট্টগ্রামের ইংরেজি মাধ্যমে শিক্ষায় সানশাইনের দীর্ঘ সফল পথচলার কথা স্মরণ করেন এবং এর অগ্রযাত্রায় তার ও করপোরেশনের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।

র‌্যাফেল ড্র অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন দৈনিক আজাদীর পরিচালনা সম্পাদক ওয়াহিদ মালেক।   তিনি প্রথম পুরস্কার বিজয়ী তাসনিয়া মেহজাবিনের হাতে রিজেন্ট এয়ারওয়েজের সৌজন্যে চট্টগ্রাম-ব্যাংকক-চট্টগ্রাম বিমান টিকেট তুলে দেন।   সানশাইন কলেজ প্রাঙ্গণে এ অনুষ্ঠান হয়।   মিনাবাজারে ‘খাইয়ো যা লইয়ো যা’, ‘হাল্কা কোপ’, ‘খাদকের স্থান’, ‘ডিপালি’সহ নানা ব্যতিক্রমধর্মী নামে স্টল ছিল।   খাইয়ো যা লইয়ো যা স্টলটি ছিল সানশাইন স্কুলের তিন শিক্ষকের।   মুনিজা, ফরিদা ও পিয়ালি দে নানা কৌশলে ক্রেতাদের কাছে নিজেদের পণ্য বিক্রয় করতে দেখা যায়।  

বাংলাদেশ সময়: ১১৪০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৬, ২০১৬
এআর/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।