চট্টগ্রাম: ঈদুল আজহার ছুটি শেষে রোববার (১৫ জুন) খুলেছে অফিস-আদালত। প্রথমদিন কর্মব্যস্ততা তেমন না থাকলেও কর্মকর্তা-কর্মচারিদের উপস্থিতি ছিল স্বাভাবিক।
এবার সরকার নির্ধারিত ঈদের ছুটি শুরু হয় ৫ জুন। ঈদ উদযাপিত হয় ৭ জুন।
নগরের বিভিন্ন সরকারি দফতরে প্রশাসনিক কাজে স্বাভাবিক ব্যস্ততা চোখে পড়েছে। কাজের ফাঁকে শুভেচ্ছা বিনিময় করতেও দেখা গেছে অনেককে।
চট্টগ্রাম ওয়াসার জনসংযোগ কর্মকর্তা কাজী নুরজাহান শীলা বাংলানিউজকে জানান, অন্যান্য বছরের তুলনায় এবছর ছুটি বেশি ছিল। তাই পরিবারকে যথেষ্ট সময় দিতে পেরেছি। ছুটি বেশ ভালোভাবে উপভোগ করেছি।
রোববার (১৫ জুন) খুলেছে সব ব্যাংক। সকাল ১০টায় শুরু হয় লেনদেন। তবে সকালে তেমন ভিড় দেখা যায়নি। কর্মকর্তাদের বেশিরভাগই ব্যাংকে এসে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।
সোনালী ব্যাংক চকবাজার শাখার সিনিয়র প্রিন্সিপ্যাল অফিসার বিক্রম কিশোর দত্ত বাংলানিউজকে বলেন, ব্যাংকে এখন নগদ টাকা জমা ও উত্তোলনের চাপ নেই। ব্যবসায়িক কার্যক্রমের জন্যই বেশিরভাগ গ্রাহক ব্যাংকে আসেন। টানা বন্ধ থাকলেও লেনদেনে খুব বেশি প্রভাব পড়েনি।
ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকালীন ছুটি শেষে রোববার থেকে ধাপে ধাপে খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ১৫ জুন থেকে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠদান শুরু হয়েছে। ২২ জুন খুলবে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ২৬ জুন থেকে খুলবে মাদ্রাসাগুলো।
এমআর/টিসি