এবারের মেলায় লোকসমাগম অনেক কিন্তু ক্রেতা কম। পরিবেশ ভালো।
আমি দেখেছি, বইমেলা এলে কোনো বাছবিচার ছাড়াই অনেক প্রকাশক বই বের করেন। অনেক লেখাই আছে পত্রিকার জন্য ঠিক হতে পারে কিন্তু বইয়ের জন্য তো ঠিক না। ওইগুলি বইয়ের উপযোগী করে তো বই করতে হবে। কিন্তু দেখা যায় ওই অবস্থাতেই ওইগুলি বই হিসেবে বের করা হয়। কিংবা পিএইচডি থিসিসের জন্য যে লেখা সেটা তো বই করা ঠিক না। বইয়ের জন্য তো লেখা অন্যরকম হবে। অনেকে ওই থিসিস দিয়েই বই করে।
গতবার আমরা করেছিলাম জে.কে রাওলিংয়ের হ্যারি পটারের সপ্তম খণ্ড, বারাক ওবামার ‘দ্য অডাসিটি অব হোপ’ ও আকিমুন রহমানের প্রবন্ধের বই।
অঙ্কুর প্রকাশনী থেকে আমরা এবার ২৬টি বই প্রকাশ করছি। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি ভালো অনুবাদের বই রয়েছ। আমাদের এখান থেকে বের হচ্ছে স্যামুয়েল পি. হান্টিংটনের ‘পলিটিক্যাল অর্ডার ইন চেঞ্জিং সোসাইটিজ’, অরুন্ধতী রায়ের ‘ঘাসফড়িংয়ের শব্দ শোনা যায়’, অং সান সু কির ‘দ্য ভয়েস অব হোপ’। এছাড়া বের হচ্ছে বারাক ওবামার ‘চেঞ্জ উই ক্যান বিলিভ ইন’, ফাতেমা ভুট্টোর ‘সংস অব ব্লাড অ্যান্ড সোর্ড’-এর অনুবাদ। দুটি ইংরেজি বই বের হচ্ছে, অধ্যাপক নজরুল ইসলামের ‘সোসোলজিক্যাল পারসপেকটিভ অন পোভারটি, প্রফেসর শহীদুল আলমের ‘পলিটিকস অ্যান্ড পলিটিক্যাল অসম ইন বাংলাদেশ’।
বাংলাদেশ সময় ২০২৩, ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০১১