রোববার (৩১ মে) দিনগত রাতে সোনাগাজী উপজেলার মতিগঞ্জ ইউনিয়নের ভাদাদিয়া গ্রামে ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়। তিনি শ্বাসকষ্ট, জ্বরসহ করোনা উপসর্গে ভুগছিলেন।
মতিগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান রবিউজ্জামান বাবু বাংলানিউজকে জানান, চট্টগ্রামে বসবাসরত মৃতের পরিবার পূর্ব থেকেই তার করোনার উপসর্গের কথা জানতেন। দুইদিন আগে পরিবারের আরও সদস্যসহ তারা বাড়িতে আসেন।
সোনাগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্র জানায়, রোববার বিকেলে ওই ব্যক্তির কোভিড-১৯ টেস্টের জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।
রবিউজ্জামান বাবু জানান, মৃত্যুর পর পরিবারের সদস্যরা মরদেহ ফেলে পালিয়েছেন। মৃতের স্ত্রী, মেয়ে, জামাতা কেউ মরদেহ সৎকারে আসতে রাজি নন। তার আত্মিয় স্বজনরাও আসছেন না। এ অবস্থায় ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে সৎকারের সব ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও জানান, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে দাফনের জন্য পার্সোনাল প্রোটেক্টিভ ইক্যুপমেন্ট (পিপিই) সংগ্রহ করা হয়েছে। থানা থেকে মরদেহের জন্য ব্যাগ আনা হয়েছে। রাতের মধ্যেই জানাযা ও দাফনের কাজ সম্পন্ন করা হবে।
উল্লেখ্য,রোববার দুপুরে ফেনী জেনারেল হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে চল্লিশোর্ধ্ব এক নারী করোনা উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৩২০ ঘণ্টা, জুন ০১,২০২০
এসএইচডি/এমআরএ