মঙ্গলবার (১৮ জুন) দিনগত রাতে যশোর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।
যশোর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অপূর্ব হাসান বাংলানিউজকে বলেন, কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল মসজিদের সামনে বসেছিলেন নয়ন, আনন্দসহ তার বন্ধুরা।
এরপর নয়নের অপর সঙ্গীসহ টার্মিনালে থাকা লোকজন ধাওয়া দিয়ে সানিকে আটক করে গণপিটুনি দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে গণপিটুনিতে আহত সানিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করলে রাত ১১টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. অহেদুজ্জামান আজাদ বাংলানিউজকে বলেন, সানিকে হাসপাতালে আনার পর তাকে অক্সিজেনসহ প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিলো, কিন্তু এরইমধ্যে তার মৃত্যু হয়।
তিনি আরও বলেন, আহত নয়নের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়েছে। আনন্দ চিকিৎসাধীন, তবে তার অবস্থাও শঙ্কামুক্ত নয়।
বাংলাদেশ সময়: ০৫৪৩ ঘণ্টা, জুন ১৯, ২০১৯
ইউজি/এএটি