মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) অধিদপ্তরের বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক নাসরিন আক্তার ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৪৩ ধারায় এ জরিমানা করেন।
একই অভিযানে তিনি পণ্যের মোড়কে মেয়াদ, তৈরির তারিখ না থাকা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্যপণ্য প্রক্রিয়া করায় ৩৭ ও ৪৩ ধারায় কলাপাতা কাবাব অ্যান্ড বিরিয়ানি হাউসকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান ভোক্তাদের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়েছেন ইপিজেড থানা এলাকায়।
তিনি কর্ণফুলী এন্টারপ্রাইজকে খাদ্যপণ্যের মোড়কে মেয়াদ, তৈরির তারিখ, সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য (এমআরপি) না থাকায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ৩৭ ধারায় ২০ হাজার টাকা, সফিক স্টোরকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান বাংলানিউজকে বলেন, ভোক্তাদের স্বার্থ সংরক্ষণ, জনস্বাস্থ্য ও জনস্বার্থে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বাজার মনিটরিং জোরদার করেছে। নকল, ভেজাল, ওজনে কারচুপি, মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রি, ক্ষতিকর রং ব্যবহার, অস্বাস্থ্যকর নোংরা পরিবেশে খাবার তৈরি, নিউজপ্রিন্টে খাবার বিক্রির জন্য সংরক্ষণ, একই ফ্রিজে রান্না করা খাবার ও কাঁচা খাদ্যপণ্য সংরক্ষণ ইত্যাদি বিষয় দেখা হচ্ছে অভিযানে। কোনো ভোক্তা প্রতারিত হলে অধিদপ্তরে লিখিত অভিযোগ করলে তাকে জরিমানার ২৫ শতাংশ অর্থ দেওয়া হয়। এ ছাড়া অভিযোগকারী চাইলে তার নাম গোপন রাখা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫১ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৭, ২০১৭
এআর/টিসি