রোববার (১৫ অক্টোবর) জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক বিকাশ চন্দ্র দাস এ জরিমানা করেন। খাদ্যদ্রব্য অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বিক্রির জন্য সংরক্ষণ এবং রংমিশ্রিত মটর পাওয়ায় এ জরিমানা করা হয়।
একই অভিযানে মারগুইস টাউন ক্যাফেকে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্যদ্রব্য বিক্রির জন্য সংরক্ষণ ও মোড়কজাত পণ্য বিধিমালা লঙ্ঘনের দায়ে একই আইনের ৪৩ ও ৩৭ ধারায় ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান বায়েজিদ থানার আমান বাজার এলাকার আল আমিন হাশেমী হোটেলকে তৈরি খাদ্যপণ্য সংরক্ষণ ও পরিবেশনে সংবাপত্র ব্যবহার ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের জন্য ৩০ হাজার ও ইদ্রিস হোটেলকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক নাসরিন আক্তার নগরীর পতেঙ্গা ও ইপিজেড থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় মওলা ফার্মেসিকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৫১ ধারায় ১০ হাজার টাকা, নিউ খাজা গরিবে নেওয়াজকে ৪৩ ধারায় ১০ হাজার টাকা, বিসমিল্লাহ হোটেলকে ১০ হাজার টাকা ও পারুল মেডিকোকে ৫১ ধারায় ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান বাংলানিউজকে বলেন, জনস্বার্থে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বাজার মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে। ভুক্তভোগী ভোক্তারা প্রমাণপত্রসহ অধিদপ্তরে অভিযোগ করলে প্রতিষ্ঠানের ওপর ধার্যকৃত জরিমানার নির্ধারিত অংশ পাবেন।
মিষ্টিতে তেলাপোকা, জরিমানা ১ লাখ টাকা
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৫, ২০১৭
এআর/টিসি