ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

আগরতলা

মনোনয়নপত্র জমা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মানিক 

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৬০২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৯, ২০১৮
মনোনয়নপত্র জমা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মানিক  মনোনয়নপত্র জমা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মানিক। ছবি: বাংলানিউজ

আগরতলা: আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন ভারতীয় বামফ্রন্টের অন্যতম আইকন, সিপিআই (এম) এর পলিট ব্যুরো সদস্য ও ত্রিপুরা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার।

সোমবার (২৯ জানুয়ারি) সিপাহীজলা জেলার অতিরিক্ত জেলা শাসক রিটার্নিং অফিসার মানিক লাল দাসের হাতে মনোনয়নপত্র তুলে দেন তিনি।  

এবার ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচনে ২৩ নম্বর ধনপুর বিধানসভা কেন্দ্রের সিপিআই (এম) এর প্রার্থী হচ্ছেন মানিক সরকার।

 

এ আগে মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার আগরতলা থেকে দুপুরে প্রথমে সিপিআই (এম) দলের সোনামুড়া মহকুমা কমিটির অফিসে পৌঁছান।  

সেখান থেকে দলের কর্মী-সমর্থকরা দলীয় লালপতাকা, লাল টুপি, লাল টি-শার্টে সজ্জিত হয়ে একটি মিছিল নিয়ে বের করেন। যা পার্টি অফিস থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন রাস্তা অতিক্রম করে সোনামুড়া মহকুমা শাসকের অফিসের সামনে এসে শেষ হয়।  

এদিকে মানিক সরকার এদিন ২০ নম্বর বক্সনগর বিধানসভা আসনের সি পি আই (এম) প্রার্থী সহিদ চৌধুরী মনোনয়ন জমা দেন। তার মনোনয়নপত্র গ্রহণ করেন সোনামুড়ার মহকুমা শাসক ও রিটার্নিং অফিসার সুমিত লোধ।  

২১ নম্বর নলছড় বিধানসভা কেন্দ্রের সি পি আই (এম) প্রার্থী তপন চন্দ্র দাস মনোনয়নপত্র জমা দেন অতিরিক্ত মহকুমা শাসক অসীম সাহার কাছে। আর ২২ নম্বর সোনামুড়া আসনে জন্য এই দলের প্রার্থী হয়েছেন শ্যামল চক্রবর্তী।  

বামদের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত পশ্চিমবঙ্গে সিপিআই (এম) এর সূর্য অস্ত গেলেও এখনও সমাজতন্ত্রের ঝাণ্ডা ওড়াচ্ছে ত্রিপুরা। যদিও মোদির বিজেপি কোমর বেঁধে ত্রিপুরায় নেমেছে বাম বধে! 

বামদের পক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার দিন প্রচুর সংখ্যক নেতা-কর্মী ছাড়াও ভিড় করেছিলেন সাধারণ মানুষও।  

আগামী ১৮ ফেব্রয়ারি ত্রিপুরা রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠত হবে। তবে ভোট গণনা শেষে ফল ঘোষণা হবে ৩ মার্চ।  

বাংলাদেশ সময়: ২১৪৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৯, ২০১৮
এসসিএন/এমএ 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।