নামেই রয়ে গেছে পরমাণু কৃষি গবেষণা কার্যক্রম। কিন্তু মাঠ পর্যায়ে এ পদ্ধতির সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন কৃষকেরা।
খরা ও বন্যাপ্রবণ, লবণাক্ত এবং জলাবদ্ধ এলাকা আখ চাষের জন্য একেবারেই অনুপযোগী। কৃষকরা শত চেষ্টা করেও এসব এলাকায় আখ চাষে সফলতা পাননি। অথচ এসব এলাকায়ও আখ চাষের বেশ বড় সম্ভাবনা রয়েছে।
শুধু শীতকালে নয়, ১২ মাসই বিভিন্ন জাতের সবজি চাষ করে সংসারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে এনেছেন মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার সাহারবাটি গ্রামের কৃষকরা।
বাংলাদেশের গড় চা উৎপাদনের হার হেক্টর প্রতি ১২শ’ কেজি। অথচ হেক্টর প্রতি দ্বিগুণ পরিমানে চা উৎপাদন (২০১৫ সালে) করছে জেরিন টি স্টেট।
রংপুর কৃষি অঞ্চলের ৫ জেলায় আম চাষে নীরব বিপ্লব ঘটেছে। ইতোমধ্যে এখানকার আম দেশের বিভিন্ন স্থানের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রফতানি হচ্ছে। বিশেষ করে হাড়িভাঙ্গা আমের বাম্পার ফলনের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রতিবেশী দেশ ভারতে ঘাটতি ও দাম বেশি থাকায় দেশ থেকে কালোবাজারির মাধ্যমে সেখানে ছোলা পাচারের আশঙ্কা করছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আন্তর্জাতিক বাজারে ছোলার দাম বাড়া এবং চাহিদার তুলনায় ভারতে এ বছর ১০ লাখ টন কম উৎপাদিত হওয়ায় এ আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
বাংলানিউজকে আনসারি
চাষ থেকে শুরু করে ফসল বাজারজাতকরণ পর্যন্ত যা যা প্রয়োজন, সব উপকরণই দিচ্ছে এসিআই এগ্রোবিজনেস লিমিটেড। শুধু ফসল নয়- মাছ ও গবাদিপশুর ক্ষেত্রেও একই সেবা রয়েছে দেশের অন্যতম বৃহৎ এই বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের।
রশাসনের নিষেধাজ্ঞার কারণে এবার ২৫ মে’র আগে গাছ থেকে আম ভাঙতে পারেননি রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের চাষিরা। আমে ফরমালিন ঠেকাতে মৌসুম শুরুর আগেই ওই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছিল।
দৃষ্টিভঙ্গিটা ছিল কিছুই না হওয়ার চেয়ে অন্তত কিছু হোক (অনেকটা নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো টাইপের)। গবেষণার আলোকে কৃষি উৎপাদন ও ভূমিহীন কৃষকদের জীবনের মান উন্নয়নকে সামনে রেখে কাজ শুরু। আর শুরুর বছরেই অনাবাদি ও পড়ে থাকা বালুর চরে পিট পদ্ধতিতে কুমড়াসহ বিভিন্ন সবজি চাষে মেলে সফলতা।
ভূমিহীনদের কাছে দিনটা একটু আলাদা করেই ধরা দিলো। তিস্তা নদীর বিস্তীর্ণ চরে তাদের চাষ করা মিষ্টি কুমড়া দেশ ছাড়িয়ে বিদেশে যাওয়ার আনন্দের ঢেউ যেন থামলোই না।
সরবরাহ বেশি, দামে খুশি ক্রেতারা
লিচুময় হয়ে উঠেছে আমের রাজধানী খ্যাত রাজশাহী। বাসস্ট্যান্ডে লিচু, সিঅ্যান্ডজি চালিত অটোরিকশা স্ট্যান্ডে লিচু, ফুটপাতে লিচু, অফিস-আদালতের বারান্দায়ও লিচু। বাজারে তো বটেই।
সরকারিভাবে ধান কেনা
সরকারিভাবে কৃষকের কাছ থেকে ধান কেনা শুরু হয়েছে বগুড়ায়। সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে একমাস। তবে প্রয়োজনে পরবর্তীতে চালের পাশাপাশি ধান কেনা অব্যাহত রাখা হতে পারে -এমনটাও বলা হচ্ছে।
কাঁদা পদ্ধতিতে বোরো ধান চাষে প্রতি কেজি ধান উৎপাদনে প্রায় ৩-৫ হাজার লিটার পানি খরচ হয়। তবে নতুন কোনো জাতের উদ্ভাবন ছাড়াই বোরো ধান চাষে পানি সেচের পরিমাণ দুই গুণ কমিয়ে ফলন বাড়ানো সম্ভব বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কৃষিতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. মশিউর রহমান ও তার গবেষক দল।
কৃষি বীজ আমদানি বা রফতানিতে কড়াকড়ি আরোপ করতে যাচ্ছে সরকার। বীজ আমদানি-রফতানিতে অনিয়ম-দুর্নীতি ঠেকাতে এ পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
বগুড়ায় সমাজতান্ত্রিক ক্ষেত মজুর ও কৃষক ফ্রন্টের উদ্যোগে বিভিন্ন দাবিতে মিছিল-সমাবশ হয়েছে। পরে জেলা প্রশাসকের কাছে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপিও...