ঢাকা, বুধবার, ১৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ২৯ মে ২০২৪, ২০ জিলকদ ১৪৪৫

খেলা

২০২০ সালে সর্বোচ্চ ওডিআই সেঞ্চুরিয়ানের তালিকায় তামিম-লিটন

স্পোর্টস ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০১০৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২, ২০২১
২০২০ সালে সর্বোচ্চ ওডিআই সেঞ্চুরিয়ানের তালিকায় তামিম-লিটন

ঢাকা: একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে (ওডিআই) সর্বোচ্চ সেঞ্চুরিয়ান হিসেবে শীর্ষ পাঁচে জায়গা করে নিয়েছেন বাংলাদেশের তামিম ইকবাল ও লিটন দাস। দু’টি করে সেঞ্চুরি নিয়ে তালিকায় যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে আছেন এই দুই ব্যাটসম্যান।

আর তিন সেঞ্চুরি নিয়ে শীর্ষে অস্ট্রেলিয়ার স্টিভ স্মিথ।

শুক্রবার (১ জানুয়ারি) ২০২০ সালে ওডিআইতে শীর্ষ পাঁচ সেঞ্চুরিয়ানের নাম প্রকাশ করে ক্রিকেটের সর্বোচ নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি। এতে দেখা যায়, তিনটি সেঞ্চুরি পাওয়া স্টিভ স্মিথ আছেন সবার শীর্ষে।

তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে আছেন বাংলাদেশের ওডিআই অধিনায়ক ও ওপেনার তামিম ইকবাল। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছেন আরেক টাইগার ওপেনার লিটন দাস। প্রত্যেকেই দু’টি করে সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন।

তালিকার চতুর্থ ও পঞ্চম অবস্থানে থাকা ব্যাটসম্যানেরাও দু’টি করে সেঞ্চুরি পেয়েছেন এবছর। তারা হলেন- যথাক্রমে ওমানের আকিব ইলিয়াস এবং আরেক অস্ট্রেলিয়ান অ্যারন ফিঞ্চ।

করোনার এই বছরে গেলো মার্চের পর আর কোনো ওডিআই ম্যাচ খেলেনি টাইগাররা। সে মাসে জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের হোম সিরিজ খেলে বাংলাদেশ। সেই সিরিজেই দু’টি করে সেঞ্চুরি করেন তামিম ও লিটন দাস।

এর মধ্যে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ১৩৬ বলে ১৫৮ করেন তামিম। এটি ওডিআইতে এক ম্যাচে কোনো বাংলাদেশি ব্যাটসম্যানের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কোর। একই সঙ্গে বাংলাদেশের একমাত্র ব্যাটসম্যান হিসেবে ওডিআইতে সাত হাজারের বেশি রান করার মাইলফলকও অর্জন করেন তিনি। সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে ১০৯ বলে ১২৮ রান করে দ্বিতীয় সেঞ্চুরিটি অর্জন করেন তামিম।

এই তিন ম্যাচে ১৫৫ গড়ে তামিমের মোট রান সংগ্রহ ছিল ৩১০ এবং স্ট্রাইক রেট ছিল ১০৭ দশমিক ৬।

একই সিরিজে লিটন দাস প্রথম ম্যাচে করেন ১০৫ বলে ১২৬ রান। আর তৃতীয় ম্যাচে ১৪৩ বলে ১৭৬ রান করে বাংলাদেশের পক্ষে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ স্কোরারের রেকর্ড গড়েন।

বাংলাদেশ সময়: ০১০২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০২, ২০২১
এসএইচএস/এএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।