ঢাকা: ফুটবলের স্প্রিট মানে না বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)! মানবে কি করে স্পন্সর বেক্সিমকো লিমিটেডের কাছে তো বাফুফে বিক্রি হয়ে আছে। স্পন্সরদের ইচ্ছে-অনিচ্ছেই সব।
তাদের কেউ কোনদিন ফুটবলে লাথি দিয়েছে এমন নজির নেই। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাফুফের একজন কর্মকর্তা রোববার বাংলানিউজকে বলেন,“খেলোয়াড়দের পাশে যাদেরকে দেখা যাবে তাদের মধ্যে বাফুফের নির্বাচিত তিনজন করে, বাকিরা বেক্সিমকোর। যাদেরকে বেছে নেওয়া হয়েছে তাদের কেউ ফুটবলে লাথি মেরেছে বলেও শুনিনি। অনিয়ম তো আমরাই করি। ফুটবলে উন্নতি হবে কোথা থেকে। মুখে মুখে ফুটবলের জাগরণ হবে। বাস্তবে কিছুই হবে না। ”
এবিষয়ে বাফুফের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা মুখ খুলতে রাজি হননি। প্রশ্ন করা হলে মাথা নিচু করে সরে গেছেন কয়েকজন কর্মকর্তা।
অবশ্য বলবয় হিসেবে অনূর্ধ্ব-১৪ এবং অনূর্ধ্ব-১৬ ফুটবল দলের খেলোয়াড়দের বেছে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া জাতীয় দলের ফুটবলার, কোচ এবং কর্মকর্তাদেরকে খুব কাছ থেকে খেলা দেখার সুযোগ করে দিয়েছে বাফুফে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৪, ২০১১