ঢাকা: ঝিমিয়ে পড়েছে দাবা অঙ্গন। নানা ইস্যুতে খেলোয়াড়দের সঙ্গে দূরত্ব তৈরী হয়েছে কর্মকর্তাদের।
প্রায় ছয় মাস ধরে দাবার কার্যক্রমে স্থবিরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। নানা বির্তকে জড়িয়ে পড়ছেন কর্মকর্তারাও। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ বিশেষ অধ্যাদেশের মাধ্যমে ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে দাবা ফেডারেশনের মেয়াদোর্ত্তীণ কমিটি ভেঙে অ্যাডহক কমিটি গঠন করার দুই বছর পরও নির্বাচন হয়নি।
বছরের চার মাস পেরিয়ে গেলেও জাতীয় সাব জুনিয়র, জাতীয় জুনিয়র প্রতিযোগিতা হয়নি। যেটা সাধারণত জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত হয়। এপ্রিলে হওয়ার কথা ছিলো জাতীয় মহিলা দাবা। সেটিও ঝুলে রয়েছে। অপরদিকে গেল দুই বছরেও দেশে আন্তর্জাতিক মাস্টার্স ও গ্র্যান্ডমাস্টার দাবা কোনটাই করতে পারেনি অ্যাডহক কমিটি। নিয়মিত টুর্নামেন্টগুলো এখন অনেকটাই অনিয়মিত।
এদিকে ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মোকাদ্দেছ হোসাইনের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে শ্যালক জসিমউদ্দিন শেখকে গত অক্টোবরে বিশ্ব যুবদাবায় অভিভাবক দেখিয়ে গ্রিসের ভিসা করিয়ে দিয়েছেন। তবে মোকাদ্দেছ হোসাইন এসব অভিযোগকে ভিত্তিহীন উল্লেখ করে বলেন,“খেলোয়াড়রা তাদের যোগ্যতায় ভিসা পেয়েছেন। আমাকে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য ফেডারেশনের ভেতরের কেউ কেউ এ অপপ্রচার করছেন। ”
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৫ ঘণ্টা, ১৭ এপ্রিল, ২০১১