ঢাকা: স্মৃতির পাতা উল্টাতে ফিরে আসে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বিশ্বকাপ। কেউ অভিজ্ঞতা বর্ণনা করছেন।
সবই কিন্তু স্মৃতি। রেকর্ড বইয়ে সেগুলো অতীত। বর্তমানে সেগুলো থেকে প্রেরণা নেওয়া যায়। কিন্তু খেলায় সেই ফল আশা করা যায় না। তবুও মাশরাফি বিন মুর্তজা স্মৃতি থেকে বললেন,“খেলার তিন দিন আগে থেকে মনে হচ্ছিলো আমার ভারতকে হারাতে যাচ্ছি। অন্যরকম অনুভূতি কাজ করছিলো। খেলার সময় আমাদের মধ্যে কোন জড়তা ছিলো না। ওই ম্যাচ জেতায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিশ্বকাপটা আমাদের দারুণ কাটে। দ্বিতীয় রাউন্ডে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারাই। আশরাফুল একটি ভালো ইনিংস খেলেছিলো। বারমুডার বিপক্ষেও ও খুব ভালো খেলেছিলো। শুধু আয়ারল্যান্ডের কাছে হার ছাড়া অসম্ভব ভালো হয়েছে আগের বিশ্বকাপ। ”
কুইন্স ওভাল পার্কে টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছিলো ভারত। কিন্তু তাদের ওপর খরগ নেমে আসে পেসার মাশরাফি বিন মুর্তাজা, মোহাম্মদ রফিক, আব্দুর রাজ্জাক ও সৈয়দ রাসেলের দুর্দান্ত বোলিংয়ে। ১৯১ রানে অল আউট হয়ে যায় ভারত। উজ্জীবিত বাংলাদেশ তামিম ইকবাল (৫১ রান), মুশফিকুর রহিম (৫৬ রান) ও সাকিব আল হাসানের (৫৩ রান) অর্ধশতকে ভর করে পাঁচ উইকেটে জয় তুলে নেয়।
দ্বিতীয় রাউন্ডে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৬৯ রানে হারায় হাবিবুল বাশার বাহিনী। আগে ব্যাট করে ২৫১ রান করে বাংলাদেশ। এরপর দক্ষিণ আফ্রিকাকে অল-আউট করে দেয় ১৮৪ রানে।
কার্টেল ওভারের ম্যাচে বারমুডাকে হারিয়েছিলো সাত উইকেটে।
ওই দলের সদস্য বর্তমান অধিনায়কও একবার মনে মনে ঘুরে এসেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০১১