ঢাকা: স্পন্সর থেকে আয় কেমন হচ্ছে সাকিব? সংক্ষিপ্ত উত্তর খারাপ না। আন্তর্জাতিক সব পণ্য উৎপাদন এবং বিপনন প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে চুক্তি করেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।
অধিনায়ক যে ব্যাখা দিয়েছেন এতে ক্ষতি হওয়ার চেয়ে লাভ বেশি। অর্থাৎ ভালো খেলছেন বলেই বিভিন্ন বিপনন প্রতিষ্ঠান ব্রান্ড অ্যাম্বাসেডর করছে। সত্যিই তো। বিশ্বকাপ দল গড়া হয়েছে ১৫ জন ক্রিকেটার নিয়ে কিন্তু সাকিব-তামিমের সঙ্গেই শুধু চুক্তি হচ্ছে। একজন ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ের বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। একের পর এক সাফল্য মুঠোবন্দী করছেন। অন্যজন মারকুটে ব্যাটসম্যানম ২০১০ সালে উইজডেন ক্রিকেটার্স ম্যাগানিজের বর্ষসেরা টেস্ট ক্রিকেটার। বড় অঙ্কের অর্থ নিয়ে দু’জনই চুক্তিবদ্ধ হচ্ছেন।
এই সুযোগটা অন্যদের জন্য থাকলেও বিশ্বকাপে উজ্জীবিত হওয়ার রসদ বেশি পাওয়া যেতো বলে মনে করেন সাকিব। অবশ্য অধিনায়কের ধারণা খুব বেশি সময় লাগবে না অন্যদের জন্যও এই সুযোগ তৈরি হতে। বলেন,“একজন দু’জন দিয়ে শুরু হয়েছে। ধীরে ধীরে পরিধি বাড়বে। এখন টাকার পরিমাণ কিছুটা কম। এক সময় হয়তো কোটি কোটি টাকা পাওয়া যাবে। ”
সাকিবের সঙ্গে চুক্তি করেছে পেপসি, বুস্ট, ক্যাস্ট্রোল, ঢাকা আইক্রিম ও আরো কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। তেমনি তামিম ইকবালের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে এইচপি, গ্রামীণফোনসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৭, ২০১১